Manipur

কেন অশান্ত মণিপুর? কাদের মধ্যে সংঘর্ষ? ব্যাখ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক

গত ৩ মে থেকেই উত্তপ্ত মণিপুর। মেইতেই ও জনজাতি সংঘর্ষের বলি অন্তত ৬০ জন। কেন এই সংঘাত? এর পটভূমিই বা কী? আলোচনায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক সমীরকুমার দাস।

প্রতিবেদন: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: সুব্রত

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৯ মে ২০২৩ ২০:০৫
Share:
Advertisement

২৭ মার্চ মণিপুর হাই কোর্ট সে রাজ্যের সরকারকে নির্দেশ দেয় মেইতেই জনগোষ্ঠীর তফসিলি জনজাতি তালিকায় অন্তর্ভুক্তিকরণের বিষয়টি বিবেচনা করে দেখার জন্য। এর বিরুদ্ধে ৩মে মণিপুরি ছাত্র সংগঠন ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অব মণিপুর’ (এটিএসইউএম) একটি মিছিল বার করে চূড়াচাঁদপুরে। সেখান থেকেই সংঘর্ষের সূচনা। সোমবার মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ বলেন, “হিংসায় এখনও পর্যন্ত ৬০ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আঘাত পেয়েছেন ২৩১ জন। তা ছাড়া, কমপক্ষে ১৭০০ বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে।” অন্তত ২৭ হাজার মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে সেনা ঘাঁটি বা ব্যারাকে আশ্রয় নিয়েছেন। অনেকেই পালিয়ে গিয়েছেন পাশের রাজ্য অসম বা মিজ়োরামে। বীরেনের দাবি, আশ্রয়হীন আরও ১০ হাজার মণিপুরবাসী। নেমেছে সেনা, আকাশপথে চলছে হেলিকপ্টার-ড্রোনের নজরদারি। মণিপুর হিংসা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে একাধিক আবেদনের শুনানি শুরু হয়েছে সোমবারই। কিন্তু কেন এই সংঘাত? মেইতেই কারা? তাঁদের জনজাতিকরণের দাবির কারণ কী? মণিপুরের জনজাতি গোষ্ঠীগুলিই বা কারা? তাঁরা কেন এর বিরোধিতা করছেন? এই সংঘাতের রাজনৈতিক তাৎপর্য কী? আলোচনায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ও উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজনীতি বিশেষজ্ঞ সমীরকুমার দাস।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
Advertisement
সর্বশেষ ভিডিয়ো
Advertisement