ডাকাতিতে ধৃত দুষ্কৃতীদল

কাপাসবেড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় জড়িত ছয় দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শনিবার রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হলদিয়া থেকে তাদের গ্রেফতার করে তমলুক থানার পুলিশ। ২৪ সেপ্টেম্বর রাতে তমলুক ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সঞ্জিত সিংহের মাথায় ভোজালির কোপ মেরে তাঁর বাড়িতে লুঠপাট চালায় দুষ্কৃতীরা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৭ অক্টোবর ২০১৬ ০০:৫৬
Share:

ধৃত দুষ্কৃতী দল। নিজস্ব চিত্র।

কাপাসবেড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় জড়িত ছয় দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শনিবার রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হলদিয়া থেকে তাদের গ্রেফতার করে তমলুক থানার পুলিশ।

Advertisement

২৪ সেপ্টেম্বর রাতে তমলুক ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সঞ্জিত সিংহের মাথায় ভোজালির কোপ মেরে তাঁর বাড়িতে লুঠপাট চালায় দুষ্কৃতীরা। তিন সপ্তাহের মাথায় সেই ডাকাতির ঘটনার কিনারা করল। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম মজিদ সরদার ওরফে জামাই, সইফুল গায়েন, রহিম মল্লিক, শেখ নাসির ওরফে লাল্টু, জয়দেব দাস ওরফে দেবু এবং হানিফ শেখ ওরফে রাজু। মজিদ, সইফুলের বাড়ি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ধোলাহাট থানার কুয়াবেড়িয়া গ্রামে, জয়দেবের বাড়ি পাথরপ্রতিমা থানার দক্ষিণ গোপালনগরে, হানিফের শেখ কাকদ্বীপ থানার কুমারহাট গ্রামের বাসিন্দা। শেখ নাসির এবং রহিম মল্লিকের বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দকুমার থানার নারায়ণপুরে। ডাকাতির সময় লুঠ করা একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে পুলিশ।

আন্তঃজেলা এই দুষ্কৃতী দলের পান্ডা মজিদ সরদার কয়েক বছর আগে নারায়ণপুরে ইটভাটার শ্রমিক হিসেবে কাজ করতে আসে। স্থানীয় এক তরুণীকে বিয়ে করে। তারপর মজিদ নিজের গ্রাম ও শ্বশুর বাড়ির এলাকার কয়েকজনকে নিয়ে একটি দুষ্কৃতী দল গড়ে তোলে।

Advertisement

পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া জানিয়েছেন, ‘‘ধৃতদের বিরুদ্ধে আগেও ডাকাতির অভিযোগ ছিল।’’ দুর্গাপুজোর মধ্যেও তমলুকের একাধিক বাড়িতে চুরি হয়। সেই ঘটনায় ধৃতদের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement