প্রতি বছর বিশ্ব পরিবেশ দিবসে বৃক্ষরোপণ হয় ঘটা করে। কিন্তু তারপরে নতুন পোঁতা সেই চারার খোঁজ ক’জন রাখে? উত্তর ২৪ পরগনার আয়তনের তুলনায় গাছের অনুপাত মাত্র ০.৯৫৭ শতাংশ, যেখানে থাকার কথা ৩৩ শতাংশ। বন দফতর সূত্রের খবর, জেলায় গাছের পরিমাণ অন্তত ১ শতাংশ করার চেষ্টা চলছে।“নির্বিচারে গাছ কাটা হচ্ছে। কিন্তু সেই তুলনায় নতুন গাছ লাগানো হচ্ছে না।”
দুলালচন্দ্র পাল (উদ্ভিদ বিজ্ঞানী)
“আগে পঞ্চায়েত এলাকায় গাছ কাটার জন্য অনুমতি নেওয়া হতো না বললেই চলে। তবে এখন অনুমতি নেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে।’’ কেউ গাছ কাটলে তাঁর থেকে পাঁচ বছরের জন্য ‘সিকিউরিটি মানি’ নেওয়া হয়। পাঁচ বছর পরে যদি দেখা যায় নির্দিষ্ট সংখ্যক চারা পোঁতা হয়নি অথবা চারা পুঁতলেও তার রক্ষণাবেক্ষণ হয়নি, তা হলে টাকা ফেরত দেওয়া হয় না।”
নিতাইকুমার সাহা (জেলা বনাধিকারিক)