সংগঠনকে মজবুত করার লক্ষ্যে ‘জনসম্পর্ক অভিযানে’ দলকে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপাতে হবে, এমনই নির্দেশ কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গাঁধীর। সেই লক্ষ্য মাথায় রেখেই রাজ্যে রাজ্যে ‘জনসম্পর্ক অভিযানে’ সমন্বয়ের দায়িত্ব ভাগ করে দিয়েছে এআইসিসি। গোটা দেশের সব রাজ্যকে ৭টি অ়ঞ্চলে ভাগ করে নেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে বাংলা, বিহার, ওড়িশা ও আন্দামানে ‘জনসম্পর্ক’ সমন্বয় করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে প্রাক্তন সাংসদ রাজুভাই পারমারকে। বাংলার নেতা শুভঙ্কর সরকারকে এআইসিসি-র আর এক সম্পাদক প্রদ্যোৎ বরদলইয়ের সঙ্গে যৌথ ভাবে দেওয়া হয়েছে উত্তর-পূর্বের ৮টি রাজ্যের ভার। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি, সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষদের সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করবেন এআইসিসি-র প্রতিনিধিরা। শুভঙ্করবাবুর কথায়, ‘‘বাইরে থেকে গিয়ে কেউ স্থানীয় মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে দিতে পারবেন না। সেই কাজ এলাকার কর্মীদেরই করতে হবে। সমন্বয়কারীরা প্রদেশ নেতৃত্বের সঙ্গে মিলে বিষয়টা দেখভাল করবেন।’’ কংগ্রেসের প্রচার পুস্তিকার পাশাপাশিই চাঁদার কুপন নিয়ে ‘জনসম্পর্কে’ যেতে হবে কর্মীদের। আম জনতার সঙ্গে কথা বলে তাঁদের কাছেই আর্থিক সহায়তা চাওয়ার দাওয়াই দিয়েছে এআইসিসি।