দিন কয়েক আগেই খনির বিস্ফোরণে অন্তত ১৫টি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছিল। সোমবার কয়লা কাটার আগে বিস্ফোরণের জেরে চারটি বাড়িতে ফাটল ধরার অভিযোগ উঠল। সেই সঙ্গে আগের বাড়িগুলিতেও ফাটল আরও চওড়া হয়েছে বলে অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখালেন বাসিন্দারা। তার জেরে দুপুরের পরে বন্ধ হয়ে যায় নিউকেন্দা খোলামুখ খনির কাজ।
জমি অধিগ্রহণ না করে, পুনর্বাসন না দিয়েই কেন্দা খোলামুখ খনিতে ইসিএল কয়লা কাটার কাজ করছে বলে অভিযোগ। আরও অভিযোগ, তার জেরেই খনিতে বিস্ফোরণ হলে বাড়িতে ফাটল দেখা দিচ্ছে। ইসিএল কর্তৃপক্ষকে বারবার সমস্যার কথা বলেও সমাধান হয়নি বলেও অভিযোগ বিক্ষোভকারীদের। বাসিন্দারা জানান, ওই খনি থেকে মাত্র পাঁচশো মিটার দূরে রয়েছে ভগডাঙা এলাকা। অভিযোগ, সেখানেই সমস্যা বেশি। আনন্দ বাউরি, ভুবন সাঙ্গুইদের অভিযোগ, ‘‘মাস ছয়েক আগে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় বাড়ি পেয়েছিলাম। কিন্তু পরপর বিস্ফোরণে বাড়ির দেওয়ালে-দেওয়ালে ফাটল।’’ খনি কর্তৃপক্ষ জানান, অভিযোগ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।