শোকস্তব্ধ অমিতাভর স্ত্রী-মা। নিজস্ব চিত্র।
• আত্মীয়, বন্ধু, প্রতিবেশী, সহকর্মীদের চোখের জলে অমিতাভকে শেষ বিদায়।
• সাড়ে চারটে নাগাদ শুরু হল নিহত সাব ইনস্পেক্টর অমিতাভ মালিকের শেষকৃত্য।
• শ্মশানে পৌঁছল তরুণ সাব ইনস্পেক্টরের দেহ।
• নিমতলা শ্মশানের পথে রওনা দিল অমিতাভর কফিনবন্দি দেহ।
• নিমতলা শ্মশানে শেষকৃত্য হবে অমিতাভর।
• দুপুর ৩. ১৫, মধ্যমগ্রামের বাড়িতে আনা হল অমিতাভর দেহ।
• কান্নায় ভেঙে পড়লেন অমিতাভর বাবা।
• অমিতাভকে শেষ শ্রদ্ধা জানান প্রতিবেশীরা।
• যেন কোনওভাবেই বাংলা ভাগ না হয়, তা হলেই একমাত্র আমার ছেলের আত্মা শান্তি পাবে, বললেন অমিতাভর বাবা।
• দুপুর ২. ৪৫, গান স্যালুট দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানান হল অমিতাভকে।
• মধ্যমগ্রাম বয়েজ স্কুলের মেধাবী ছাত্র ছিলেন অমিতাভ। স্কুলের শিক্ষক, প্রাক্তন-বর্তমান ছাত্ররাও সাহসী এই অফিসারকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন।
• দুপুর আড়াইটে নাগাদ মধ্যমগ্রাম থানায় পৌঁছয় অমিতাভর দেহ।
কফিনবন্দি অমিতাভর দেহ। নিজস্ব চিত্র।
• মধ্যমগ্রাম থানার পাশে একটি ক্লাবে রাখা দেহ রাখা রয়েছে।
আরও পড়ুন: কফিনবন্দি হয়ে ফিরলেন ২৬ বছরের অমিতাভ
• গোটা এলাকা শোকে ভেঙে পড়েছে।
• আজও কফিন আঁকড়ে স্ত্রী মনা।
• শ্রদ্ধা জানান বারাসতের সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার।
• উপস্থিত রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজ্য পুলিশের ডিজি সুরজিৎ করপুরকায়স্থ-সহ রাজ্য পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা।
অমিতাভ মালিককে গান স্যালুট।নিজস্ব চিত্র।
• রয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।
আরও পড়ুন: কোথায় বিমল? ড্রোনের সাহায্যে জোরদার তল্লাশি জঙ্গল-পাহাড়ে
• মধ্যমগ্রাম পুরসভার শববাহী গাড়িতে মধ্যমগ্রামে নিয়ে যাওয়া হয় নিহত সাব ইন্সপেক্টরের দেহ।
• বিমানবন্দরে নিহত অমিতাভকে শ্রদ্ধা জানান রাজ্যের দুই মন্ত্রী।
মধ্যমগ্রামের বাড়িতে অমিতাভর দেহ আনার পর প্রতিবেশীদের ভিড়। নিজস্ব চিত্র।
ঘড়িতে দুপুর দেড়টা। কলকাতা বিমানবন্দরের মাটি স্পর্শ করল বিমানটি। বন্দরের বাইরে তখন জনস্রোত। উপস্থিত রাজ্যের দুই মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। বিমান থেকে কফিনবন্দি হয়ে বেরিয়ে এলেন ২৬ বছরের তরুণ সাব ইনস্পেক্টর অমিতাভ মালিক। উপস্থিত পুলিশ কর্মীদের চোখে তখন জল। দমদম বিমান বন্দর থেকে নিহত অমিতাভর দেহ রওনা দিল মধ্যমগ্রামের দিকে। এদিকে, নিহত সহকর্মীকে শনিবার কালিম্পঙে শ্রদ্ধা জানান পুলিশকর্মীরা। গত বৃহস্পতিবার রাতে মোর্চা নেতা বিমল গুরুঙ্গের দলের সঙ্গে গুলিযুদ্ধে মারা যান রাজ্য পুলিশের সাব ইনস্পেক্টর অমিতাভ মালিক। তিনি দার্জিলিং সদর থানায় কর্মরত ছিলেন।