নৈহাটির হোটেলে যুগলের রহস্যজনক মৃত্যুর কিনারার জন্য ফরেন্সিক পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছিল ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেট। সোমবার দুপুরে নৈহাটি রাজেন্দ্রপুরে কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের ধারে ওই হোটেলে আসেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞেরা। তিন তলার ১৩ নম্বর ঘরের নানা জিনিসপত্র খুঁটিয়ে দেখেন তাঁরা। ওই ঘরেই উঠেছিলেন অটল সেন ও তাঁর সঙ্গিণী আরতি গায়েন। তদন্তকারীদের অনুমান, আরতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় অটল আচমকাই ছুরি দিয়ে আক্রমণ করেন। তাঁর চুলের মুঠি ধরেই পেটে ও গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয়। বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের চাপ সহ্য করতে না পেরে অটলই প্রেমিকাকে খুনের পরিকল্পনা করেন বলে অনুমান পুলিশের।