টুকরো খবর

দু’টি পথ-দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক জনের। আহত আরও চার। শনিবার, হাওড়ার ঘটনা। পুলিশ জানায়, সকালে পঞ্চাননতলা রোড ও এম সি ঘোষ লেনের মোড়ে একটি মিনিবাস এক মহিলাকে ধাক্কা মারে। তিনি ছিটকে পড়লে বাসের চাকা তাঁকে পিষে দেয়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রেখা মণ্ডল নামে ওই মহিলার। অন্য দিকে, বঙ্কিম সেতুর নীচে মহাত্মা গাঁধী রোডে একটি লরি একটি বাসে ধাক্কা মারলে চার বাসযাত্রী আহত হন। তাঁরা হাসপাতালে ভর্তি।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২১ ডিসেম্বর ২০১৪ ০০:০২
Share:

দুই দুর্ঘটনা, মৃত ১
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

Advertisement

দু’টি পথ-দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক জনের। আহত আরও চার। শনিবার, হাওড়ার ঘটনা। পুলিশ জানায়, সকালে পঞ্চাননতলা রোড ও এম সি ঘোষ লেনের মোড়ে একটি মিনিবাস এক মহিলাকে ধাক্কা মারে। তিনি ছিটকে পড়লে বাসের চাকা তাঁকে পিষে দেয়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রেখা মণ্ডল নামে ওই মহিলার। অন্য দিকে, বঙ্কিম সেতুর নীচে মহাত্মা গাঁধী রোডে একটি লরি একটি বাসে ধাক্কা মারলে চার বাসযাত্রী আহত হন। তাঁরা হাসপাতালে ভর্তি।

Advertisement

অনাস্থায় হেরেও প্রধান, উপপ্রধান তৃণমূলের

নিজস্ব সংবাদদাতা • শ্যামপুর

অনাস্থা ভোটে হেরেও পঞ্চায়েতের প্রধান ও উপপ্রধান নির্বাচনের দিন দু’টি পদই নিজেদের দখলে রাখল তৃণমূল। ঘটনাটি শ্যামপুর-২ ব্লকের নাকোল গ্রাম পঞ্চায়েতের। বৃহস্পতিবার ছিল প্রধান নির্বাচন। পঞ্চায়েতে ২২ জন সদস্য থাকলেও বৈধ সদস্য ছিল ২০ জন। কারণ তৃণমূলের মোট ১২ জন সদস্যের মধ্যে দু’জনের সদস্যপদ গত ৯ ডিসেম্বর মাসে বাতিল হয়ে যায় দলত্যাগ বিরোধী আইনে। ফলে তাঁরা ভোটে অংশ নিতে পারেননি। এছাড়া সিপিএমের ৭জন এবং এআইইউডিএফ-এর দু’জন সদস্য ভোটে অংশ নেননি। এদিন উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের ১০ ও নির্দলের ১ জন। সকলেই প্রধান পদে হালিমা খাতুন ও উপপ্রধান পদে সদানন্দ দাসকে সমর্থন করেন। ব্লক প্রশাসন সূত্রের খবর, গত ৩১অক্টোবর সিপিএমের ৭জন এবং একজন নির্দল সদস্য প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন। তার ভিত্তিতে ২০ নভেম্বর অনাস্থা প্রস্তাবের উপরে ভোটাভুটি হয়। সেখানে সিপিএমের ৭ , নির্দলের ১ , তৃণমূলের ২ এবং এআইইউডিএফের ২ জন-সহ ১২ জন অনাস্থার পক্ষে ভোট দেন। ফলে ১০-১২ ভোটে তৃণমূল প্রধান হালিমা খাতুন হেরে যান। ২১ নভেম্বর উপপ্রধান সদানন্দ দাস ও একই ভাবে হেরে যান। জেলা তৃণমূল সভাপতি পুলক রায় এটাকে নৈতিকতার জয় বলে উল্লেখ করার পাশাপাশি দলবিরোধীদের প্রতিও বার্তা বলে দাবি করেন। যদিও দলত্যাগী দুই তৃণমূল সদস্য শেখ তসলিমা এবং সালমা বেগমের দাবি, অন্যায়ভাবে তাঁদের সদস্যপদ খারিজ করা হয়েছে। তাঁরা ইতিমধ্যে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নোয়ন দফতরে আবেদন জানিয়েছেন। প্রয়োজনে আদালতের দ্বারস্থ হবেন বলে জানান। সিপিএম নেতৃত্বের বক্তব্য, দলের নির্দেশ মতোই তাঁদের সদস্যরা প্রধান ও উপপ্রধান নির্বাচনে অংশ নেননি।

বন্ধ কারখানা খোলার দাবিতে মিছিল ভদ্রেশ্বরে

নিজস্ব সংবাদদাতা • চুঁচুড়া

বন্ধ কারখানা খোলার দাবিতে অসংগঠিত শ্রমিকদের
মিছিল। শুক্রবার ভদ্রেশ্বরে। ছবি: তাপস ঘোষ।

জেলা জুড়ে বন্ধ কলকারখানা খোলার দাবি-সহ মোট নয় দফা দাবিতে বাম সমর্থিত টিইউসিসির অসংগঠিত শ্রমিক ও কৃষকেরা মিছিলে সামিল হলেন। শুক্রবার বিকালে ভদ্রেশ্বরের চাঁপদানির পলতাঘাট থেকে মিছিল শুরু হয়ে জিটি রোড ধরে চুঁচুড়ার খাদিনামোড়ে শেষ হয়। মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন বন্ধ কলকারখানার কয়েকশো শ্রমিক। তাঁদের প্রধান দাবি, অবিলম্বে বন্ধ কলকারকানা খুলতে সরকারকে পদক্ষেপ করতে হবে এবং শিল্পের জন্য বরাদ্দ জমিতে কারখানা নির্মাণ করতে হবে। সেইসঙ্গে অসংগঠিত শ্রমিক ও কৃষি শ্রমিকের সামাজিক সুরক্ষা দিতে হবে। চা এবং চট শিল্পকে বাঁচানোর দাবিও তোলেন আন্দোলনকারীরা মিছিলে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের শ্রমিক বিরোধী নীতির প্রতিবাদ করে স্লোগান দেওয়া হয়।

বইমেলায়। চন্দননগরে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন