সুমিতের হেডেই খেতাব মানকুণ্ডু স্পোর্টিং-এর

চন্দননগর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সিনিয়র লিগ কাম নকআউট ফুটবল প্রতিযোগিতার খেতাব পেল মানকুণ্ডু স্পোর্টিং ক্লাব। রানার্স হল মিলন সমিতি। সোমবার বৌবাজার সেন্ট্রাল ক্লাব ময়দানে ফাইনাল হয়।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০১ মার্চ ২০১৬ ০০:৫২
Share:

চন্দননগর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সিনিয়র লিগ কাম নকআউট ফুটবল প্রতিযোগিতার খেতাব পেল মানকুণ্ডু স্পোর্টিং ক্লাব। রানার্স হল মিলন সমিতি। সোমবার বৌবাজার সেন্ট্রাল ক্লাব ময়দানে ফাইনাল হয়। খেলার শুরুতেই জয়সূচক গোলটি পেয়ে যায় মানকুণ্ডুর ক্লাবটি। চার মিনিটের মাথায় মানকুণ্ডুর লেফট উইং সুপ্রিয় পণ্ডিত বাঁ দিক থেকে বল ভাসিয়ে দেন বিপক্ষ বক্সে। সেই ক্রসে মাথা ছুঁইয়ে মিলন সমিতির জালে বল জড়িয়ে দেন সুমিত ঘোষ। গোল করার পরে আরও তেড়েফু়ঁড়ে খেলতে শুরু করেন সুপ্রিয়-সুমিত-লাল্টু হেমব্রমরা। যদিও কয়েকটি সহজ সুযোগ নষ্ট করায় ব্যবধান বাড়েনি। দ্বিতীয়ার্ধে মিলন সমিতি বিপক্ষকে চেপে ধরার চেষ্টা করলেও কাজের কাজটি করতে পারেনি। ম্যাচের একমাত্র গোলদাতা সুমিতই ফাইনালে সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। দিন কয়েক আগে মানকুণ্ডু স্পোর্টিং ক্লাবের সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে সন্তোষ ট্রফির বাংলা দল। সেই ম্যাচেও বাংলা দলের জালে বল ঢুকিয়েছিলেন তিনি। সেমিফাইনালে চন্দননগর বয়েজ ক্লাবকে হারিয়েছিল মানকুণ্ডু স্পোর্টিং। অপর সেমিফাইনালে মিলন সমিতি জেতে ফরাসডাঙা গোয়াবাগন স্পোর্টিং ক্লাবের বিরুদ্ধে। দল চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত মানকুণ্ডু স্পোর্টিংয়ের কর্তারা। ক্লাব সভাপতি সমরেশ খাঁ এবং ফুটবল সচিব পিনাকী খাঁ মাঠেই জানিয়ে দেন, বিজয়ী হওয়ার পুরস্কার হিসেবে ফুটবলারদের পুরী বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হবে। চন্দননগর জেলা ক্রীড়া সংস্থার কর্তারা জানান, এই নিয়ে দ্বিতীয় বার খেতাব পেল মানকুণ্ডু স্পোর্টিং। প্রথম বার ২০১৩ সালে তারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ফাইনালে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন ফুটবলার কৃষ্ণগোপাল চৌধুরী, বিজয় দিকপতি, সভাপতি অসীমচন্দ্র খাঁ, সম্পাদক বামাপদ চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন