Kolkata Traffic Police

বাইকের নথি যাচাইয়ের সময় ট্র্যাফিক পুলিশকে হেনস্থার অভিযোগ বেহালায়! গ্রেফতার চালক

বেহালার রায়বাহাদুর রোড এবং জেম্‌স লং সরণির সংযোগস্থলে রুটিন চেকিং চলছিল। সেই সময়েই ট্র্যাফিক আইন ভাঙার অভিযোগে একটি বাইককে থামান রাস্তায় কর্তব্যরত ট্র্যাফিক পুলিশকর্মীরা। চালকের কাছে বাইকের নথিপত্র দেখতে চান তিনি।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৪ অগস্ট ২০২৫ ১৩:২৭
Share:

কলকাতার রাস্তায় ট্র্যাফিক পুলিশের চেকিং। —প্রতীকী চিত্র।

কর্তব্যরত ট্র্যাফিক পুলিশকে হেনস্থার অভিযোগ উঠল বেহালায়। বুধবার সন্ধ্যায় নথি যাচাই করার সময় দু’জন ট্র্যাফিক পুলিশকর্মীকে ধাক্কাধাক্কি করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ঘটনায় ইতিমধ্যে ওই বাইকচালককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত ওই বাইকচালকের বাবার বিরুদ্ধেও অভিযোগ উঠেছে। তবে তাঁকে এখনও আটক করা যায়নি।

Advertisement

বেহালার রায়বাহাদুর রোড এবং জেম্‌স লং সরণির সংযোগস্থলে রুটিন চেকিং চলছিল। সেই সময়েই ট্র্যাফিক আইন ভাঙার অভিযোগে একটি বাইককে থামান রাস্তায় কর্তব্যরত ট্র্যাফিক পুলিশকর্মীরা। চালকের কাছে বাইকের নথিপত্র দেখতে চান তিনি। অভিযোগ, নথি যাচাইয়ের সময়েই ওই ট্র্যাফিক পুলিশকর্মীকে ধাক্কাধাক্কি করা হয়। কিছু ক্ষণের মধ্যে অভিযুক্ত বাইকচালকের বাবাও ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান। তিনিও এই ঘটনায় অভিযুক্ত বলে প্রাথমিক ভাবে পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, ওই যুবকের বাইক চালানোর লাইসেন্স, গাড়ির বিমা-সহ অন্য নথিপত্র খতিয়ে দেখছিলেন কর্তৃব্যরত ট্র্যাফিক পুলিশকর্মী। ওই সময়েই ট্র্যাফিক পুলিশকর্মীর সঙ্গে বচসা শুরু করেন অভিযুক্ত যুবক। নিজের বাবাকেও ডেকে আনেন তিনি। অভিযুক্তের বাবাও ট্র্যাফিক পুলিশকর্মীর সঙ্গে বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন। এই অবস্থায় ট্র্যাফিক পুলিশকর্মীকে ধাক্কাধাক্কিও করা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনার পরে ট্র্যাফিক সার্জেন্ট দেবাশিস দাস এবং ট্রাফিক কনস্টেবল নির্মল ঘোষকে বিদ্যাসাগর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় চিকিৎসার জন্য।

Advertisement

পরে ওই ঘটনায় বেহালা থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে শুভাশিস চক্রবর্তী নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement