ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহেই এখন দিনের বেলা রীতিমতো গরম পড়ছে। এর উপর রয়েছে আজ, বুধবার শুরু হওয়া মাধ্যমিক পরীক্ষার চাপ। কিছু দিনের মধ্যেই শুরু হতে চলেছে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাও। তবে সিইএসসি আশ্বস্ত করেছে, পরীক্ষার সময়ে তাদের এলাকায় বিদ্যুৎ ঘাটতি হবে না।
সংস্থা সূত্রে খবর, পরীক্ষার কথা ভেবে বহু এলাকায় পুরনো তার বদলে ফেলা হয়েছে। লাগানো হয়েছে নতুন ‘সুইচ বক্স’। কোথাও কোনও যান্ত্রিক ত্রুটির খবর এলে তা যাতে দ্রুত সারিয়ে ফেলা যায়, সে জন্য এমনকী থাকছে মোবাইল জেনারেটর ভ্যানও। পাশাপাশি, আপৎকালীন পরিষেবা দেওয়ার জন্য ২০০টি বিশেষ ভ্যানও থাকছে।
সিইএসসি কর্তৃপক্ষ মনে করছেন, মার্চ মাসে কলকাতা-সহ আশপাশের এলাকাগুলিতে বিদ্যুতের গড় চাহিদা ১৭৮৫ মেগাওয়াটে গিয়ে দাঁড়াবে। সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট (বণ্টন) অভিজিৎ ঘোষ জানিয়েছেন, চাহিদা মতো বিদ্যুতের জোগান দেওয়ার ব্যবস্থাও করে ফেলা হয়েছে। অভিজিৎবাবুর দাবি, পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ থাকার পাশাপাশি নিরবচ্ছিন্ন পরিষেবা চালিয়ে যাওয়ারও সব রকম প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে।