শেষ লগ্নে বৃষ্টি অসুরকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে জিতল জনতা

অদ্যই শেষ রজনী। হ্যাঁ, এই সে দিনও পুজো আসছে আসছে ছিল। হঠাত্ কোথা দিয়ে কেটে গেল কটা দিন। শেষ। আজই উত্সবের শেষ রাত। আজ তাই বাঁধন হারা তো হতেই হবে।

Advertisement
শেষ আপডেট: ১১ অক্টোবর ২০১৬ ০২:০০
Share:

ধুনুচি নাচ। উত্তর কলকাতার একটি মণ্ডপে। —নিজস্ব চিত্র।

অদ্যই শেষ রজনী। মায়ের চলে যাওয়ার দুঃখে যেন আকাশেরও চোখে জল। সন্ধে হতে না হতেই তাই কলকাতা ভাসছে অঝোর বৃষ্টিতে। কিন্তু তাতে কী? পুজোর শেষ গন্ধটুকু যে চেপেপুটে নিতে হবেই। তাই বৃষ্টির চোখ রাঙানি উপেক্ষা করেই জনপ্লাবন হয়ে আছড়ে পড়েছে মহানগরের রাস্তায় রাস্তায়। মায়ের বাপের বাড়িতে থাকার মেয়াদ ফুরিয়ে এল যে! এই সে দিনও পুজো আসছে আসছে ছিল। হঠাত্ কোথা দিয়ে কেটে গেল কটা দিন। শেষ। আজই উত্সবের শেষ রাত। আজ তাই বাঁধন হারা তো হতেই হবে।

Advertisement

সন্ধিপুজোটা হয়ে গেলেই বুকের ভেতরটা ছ্যাঁত্ করে ওঠে। আজ বাদে কালই তো মা আবার ফিরে যাবে শিবের ঘরে। তবে এসব ভেবে মন খারাপ করে বসে থাকলে তো চলবে না। বসে ছিলও না জনতা। নবমীর সকাল থেকেই ভিড়। কিন্তু বৃষ্টি আসুরের রক্ত চক্ষুতে নবমীর সন্ধেটা একটু মাটি হলেও দমবে না বাঙালি। আর সেই জন্যই ঘূর্ণাবর্তের ভ্রূকূটিকে উপেক্ষা করে মানুষ নেমে পড়েছেন রাস্তায়। পাড়ায়। প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে।

আপনি যেমন ঘুরছেন মণ্ডপে মণ্ডপে, তেমনি ঘুরছেন আমাদের চিত্রসাংবাদিকরাও। যে ঠাকুর দেখা হল না আপনার, বা যিনি বাইরে বেরিয়ে কোনও ঠাকুরই দেখে উঠতে পারলেন না, বা যিনি কলকাতা থেকে অনেক দূরে এ শহরের পুজোর আঁচ পেতে হাপিত্যেশে বসে আছেন, তাঁদের সবার জন্য কলকাতা আর আশপাশের সেরা সব পুজোর ছবি। দেখে ফেলুন এক নজরে।

Advertisement

আরও দেখুন...
পুরনো বাড়ি থেকে জ্যান্ত উট, কামাল

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement