—নিজস্ব চিত্র।
এ বার নজর কেড়েছে মুর্শিদাবাদের বহরমপুরের লালদীঘি এলাকার পুজো। এই পুজো তৃণমূল নেতা তথা পুরসভার চেয়ারম্যান নাড়ুগোপাল মুখোপাধ্যায়ের পুজো বলে পরিচিত। সেখানে এ বারের থিম ‘লোটাস টেম্পেল’।
কৃষ্ণনগর ভাতজাংলা পালপাড়ার পুজো।
মহাষষ্ঠীর দিন নিজের গ্রামের শতাব্দী প্রাচীন দুর্গাপুজোর তদারকিতে হাজির হলেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। সঙ্গে ছিলেন মেয়ে সুকন্যা মণ্ডলও। নানুরের হাটসেরান্দি গ্রামের এই পুজো প্রায় ১৪০–১৫০ বছরের পুরনো। মণ্ডল বাড়ির এই ঐতিহ্যবাহী পুজো বহু দশক ধরে ‘অনুব্রত মণ্ডলের গ্রামের পুজো’ নামেই পরিচিত। স্থানীয়দের কাছে তিনি এখনও পরিচিত ‘কেষ্ট মোড়ল’ নামে। পুজোর স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অনুব্রত বলেন, “ছোটবেলায় এখানে এলে রাস্তাঘাট কাদামাটি ছিল। পুজোর দিনে বৃষ্টিতে পড়ে যেতাম, জামাকাপড় ভিজত, আর কাঁদতাম। কিন্তু তখন এক আলাদা আনন্দ ছিল। দাদুরা পাঁচ ভাই ছিলেন, এই পুজো তাঁদের থেকেই শুরু।”
গ্রামের পুজোয় অনুব্রত।
পুজো উদ্বোধনে এসে রাজ্যের তৃণমূল সরকারের প্রশংসা করলেন কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক এবং পশ্চিমবঙ্গের পর্যবেক্ষক গোলাম আহমেদ মীর। রবিবার তিনি মধ্য হাওড়ার জাতীয় সেবা দল ক্লাবের পুজো উদ্বোধনে এসে বলেন, ‘‘পুজো কমিটিগুলোকে এক লক্ষ টাকার উপর সরকারি অনুদান দেওয়া হচ্ছে, তা খুব ভাল পদক্ষেপ। কারণ বেশির ভাগ ছোট পুজো কোনও কর্পোরেট স্পন্সরশিপ পায় না। অথচ এই সব দুর্গাপুজোয় সব শ্রেণির মানুষ আনন্দে মেতে ওঠেন।’’
হাওড়ার পুজোয় কংগ্রেস নেতা।
কোচবিহারের বাবুরহাট দুর্গোৎসব কমিটির পুজোয় সন্ধ্যা থেকে ভিড় বেড়েছে। দর্শনার্থীরা। এ ছাড়াও নজর কেড়েছে কোচবিহারের শান্তি কুঠির ক্লাব, নাট্য সঙ্ঘ ক্লাব, ভারত ক্লাব, পুরাতন পোস্ট অফিস পাড়া।
দিনহাটা বলরামপুর রোড স্বাধীন ক্লাবের পুজো।
শুধু ডোনাল্ড ট্রাম্পই নয়, মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর খাগড়া সাধক নরেন্দ্র স্মৃতি সঙ্ঘের মণ্ডপে নজরে এসেছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ় শরিফ। তাঁদের অসুররূপে দেখানো হয়েছে।
মুহাম্মদ ইউনূসকে অসুর সাজাল মুর্শিদাবাদের ক্লাব।