রাষ্ট্রীয় উচ্চতর শিক্ষা অভিযান (রুসা) থেকে টাকা পেল বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়। মূলত, ন্যাক যে সব বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন করেছে এবং শংসাপত্র সময়সীমার মধ্যে রয়েছে, এই খাতে সেই সব বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকাঠামো উন্নয়নে টাকা দেওয়া হয়। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই খাতে ২০ কোটি টাকা দাবি করেছিলেন। প্রথম ধাপে আড়াই কোটি টাকা পেয়েছে। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য রঞ্জন চক্রবর্তী বলেনন, ‘‘এই টাকায় ছাত্রাবাস তৈরি, পরীক্ষাগারের উন্নয়ন, জেনারেটর কেনা-সহ বিভিন্ন কাজ করা হবে।’’ ন্যাক-এর মাপকাঠিতে বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় ‘বি’ গ্রেডে আটকে গিয়েছিল। পরবর্তীকালে যাতে বিশ্ববিদ্যালয় ‘এ’ গ্রেড পায় সে জন্য নানা ধরনের উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।