এক গৃহবধুকে পুড়িয়ে মারার অভিযোগে তাঁর স্বামী, ভাসুর ও জাকে গ্রেফতার করল পুলিশ। হলদিয়ার ভবানীপুরের এই ঘটনায় সোমবার অভিযুক্তদের ধরা হয়। ধৃতদের সোমবার হলদিয়া মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৩ সালের ১৪ মার্চ মহিষাদলের গেওখালির তামান্না বিবির সঙ্গে ভবানীপুরের রাজনগরের শেখ সাজেদ আলির বিয়ে হয়। ওই দম্পতির এক ছেলেও রয়েছে। অতিরিক্ত পণের দাবিতে স্বামী ভাসুর ও জা তামান্নার ওপর অত্যাচার করত বলে অভিযোগ। গত ২৮ জানুয়ারি রাত ৯ টা নাগাদ কেরোসিন ঢেলে তামান্নার গায়ে আগুন লাগিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। তামান্নার শ্বশুর শেখ আলিমুদ্দিন বৌমাকে বাঁচাতে গেলে তিনিও সামান্য অগ্নিদগ্ধ হন। তাদের দুজনকে তমলুকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
সেদিনই তামান্না বিবিকে কলকাতায় এসএসকেএম হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই সোমবার দুপুরে তামান্না বিবির মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার এসএসকেএম হাসপাতালে তামান্না বিবির মৃতদেহের ময়না-তদন্ত করা হয়েছে বলে ভবানীপুর থানার পুলিশ জানিয়েছে। এরপরই মৃতার স্বামী শেখ সাজেদ আলি, ভাসুর শেখ মাজেদ আলি ও জা মোমেনা বিবিকে ধরে পুলিশ।
সেমিনার। হলদিয়া বন্দরের ড্রেজিং সমস্যা এবং হলদিয়ার দূষণ নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে দু’দফায় সেমিনার হয়ে গেল। হলদিয়া মেলা উপলক্ষে হলদিয়া ট্রেড সেন্টারের সেমিনার হলে হলদিয়া উন্নয়ন সংস্থা, হলদিয়া পুরসভা ও কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগে দু’দফায় এই সেমিনার হয়।
সেমিনারে হলদিয়া বন্দরের ড্রেজিং সমস্যার বিষয়ের ওপরে সেমিনার হয়। হলদিয়া বন্দরের কি ধরনের ড্রেজিং সমস্যা রয়েছে, নাব্যতাই বা কেমন রয়েছে সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়।