বিস্ফোরণে ১৩ জনের মৃত্যুর পরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিয়েবাড়ির বাজির তত্ত্ব দিয়েছিলেন। সেই তত্ত্বে মান্যতা দিয়েই পিংলা বিস্ফোরণে চার্জশিট দিল সিআইডি।
সোমবার ঘটনার ৮৯ দিনের মাথায় মেদিনীপুর আদালতে জমা দেওয়া চার্জশিটে সিআইডি জানিয়েছে, পিংলার ব্রাহ্মণবাড়ে বেআইনি বাজি কারখানাই ছিল। তার অন্যতম মালিক রঞ্জন মাইতি এবং যে যুবকের মধ্যস্থতায় মুর্শিদাবাদের সুতি থেকে নাবালকদের কাজে আনা হত সেই সুরজ শেখকে গ্রেফতার করা হয়েছে। চার্জশিটে এদের দু’জনকে খুন, বিস্ফোরক আইনের পাশাপাশি জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্টের ধারাতেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।
গত ৬ মে রাতে ব্রাহ্মণবাড়ে তৃণমূল কর্মী রঞ্জনের বাড়ি লাগোয়া ওই কারখানায় বিস্ফোরণ হয়। ঘটনাস্থলে মারা যান ১২ জন। পরে কলকাতার হাসপাতালে আরও এক জনের মৃত্যু হয়। মৃতদের মধ্যে ন’জনই নাবালক। তারা ওই কারখানায় কাজ করত।