শেষ পর্যন্ত, দলত্যাগীদের সঙ্গে তুলনায় ডাক পড়ল গরুর।
মৃদু হেসে, বেলডাঙা শহর কংগ্রেসের কর্মীসভায় প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী শুক্রবার বলেন, ‘‘গরু বিক্রি হয়ে যাওয়ার আগে শেষবার তার পুরনো মালিকের দিকে ফিরে তাকায়, আর এই দলত্যাগীরা সেটুকুও করলেন না। গরুরও মন আছে এদের নেই।’’
এ দিন সন্ধ্যায় বেলডাঙা শহরের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের একটি উপচে পড়া সমবায় প্রাঙ্গণে বলতে ওঠেন অধীর। তিনি ধরিয়ে দেন, বেলডাঙার পুরপ্রধান কিংবা রেজিনগর ও কালীগঞ্জের বিধায়ক দল বদল করেছেন। কংগ্রেসের টিকিটে জিতে নিছক টাকার লোভে দলটাই বদলে ফেলেছেন তাঁরা। অধীরের কথায়, ‘‘এদের প্রসঙ্গে আর কী-ই বা বলার আছে, যা বলার নির্বাচন হলে মানুষই বলে দেবেন। মুর্শিদাবাদের মানুষের উপরে আমার এটুকু আস্থা রয়েছে।’’
এ প্রসঙ্গে, বেলডাঙার লোক কংগ্রেসের হাতে পুরসভা তুলে দিয়েছিল। তিনি মনে করেন, কংগ্রেস ভাঙেনি। যারা কংগ্রেস ছেড়েছে তারা দল ছেড়ে গিয়েছে মাত্র।