এক তৃণমূল নেতাকে পুলিশের চড় মারার প্রতিবাদে রবিবার থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখালেন একদল তৃণমূলকর্মী। এ দিন থানার সামনে রাস্তা অবরোধও করা হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিহারিয়ার রামকৃষ্ণপুরের আমির হামজা নামের এক কংগ্রেসকর্মীর সঙ্গে ওই এলাকার তৃণমূল অঞ্চল সভাপতি সিরাজুল ইসলামের গণ্ডগোল বাঁধে। সেই ঘটনায় দু’পক্ষই থানায় অভিযোগ দায়ের করে। এ দিন পুলিশ দু’পক্ষকে নিয়ে থানায় বসে।
সেই সময় থানার এক এএসআই চন্দন দাসের সঙ্গে সিরাজুল ইসলামের বচসা বাঁধে। বচসা চরমে উঠলে ওই এএসআই সিরাজুলকে চড় মারে বলে অভিযোগ। ওই ঘটনার পর সিরাজুল থানা ছেড়ে বেরিয়ে যায়। তারপরই সন্ধ্যার সময় একদল তৃণমূল কর্মী-সমর্থক এনে থানার সামনে আমতলা-হরিহরপাড়া রাজ্যসড়ক অবরোধ করেন। পরে থানায় গিয়ে ঘেরাও করে বিক্ষোভও দেখানো হয়।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি মান্নান হোসেন বলেন, ‘‘আমাদের এক অঞ্চল সভাপতিকে থানায় ডেকে চড় মারে পুলিশ। তারই প্রতিবাদে একটি শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কমসূর্চী দেখানো হয়। পুলিশ ভুল বুঝতে পারলে আমরা বিক্ষোভ তুলে নিই।’’
জেলা পুলিশ সুপার সি সুধাকর অবশ্য বলেন, ‘‘আমার কাছে পুলিশের মারধরের খবর নেই। কোনও অভিযোগও পাইনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’’
জওয়ানের মৃত্যু। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক জওয়ানের। রবিবার বাগদার মধুপুর বিএসএফ ক্যাম্পের ঘটনা।মৃতের নাম সুনীল কুমার (২৭)। বাড়ি ঝাড়খণ্ডে।