বেহাল: করিমপুর-ধোড়াদহ রাস্তার এমনই অবস্থা। নিজস্ব চিত্র
আশি বছর বয়সে বিড়ি বেঁধে কোনও মতে বেঁচে আছি। পঞ্চায়েতে জানিয়েও সরকারি সাহায্য পাইনি।
তহরা বেওয়া, হালসানাপাড়া
প্রধান: বহু মানুষ সাহায্য পাওয়ার যোগ্য হলেও সরকারি সুবিধা পান না। বিপিএল তালিকায় নাম না থাকায় সরকারি সুবিধা দিতে পারছি না।
দীর্ঘদিন থেকে করিমপুর ধোড়াদহের রাস্তার বেহাল অবস্থা। বর্ষাকালে সমস্যা আরও বাড়বে।
আব্দুস সামাদ শেখ, সাহেবপাড়া
প্রধান: পাঁচগাছিমোড় থেকে ধোড়াদহ ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের শেষ অবধি রাস্তা তৈরির টাকা অনুমোদন হয়েছে। শীঘ্র রাস্তার কাজ শুরু হবে।
ধোড়াদহ, সাহেবপাড়া, ধোড়াদহ কলোনি, শিশা গ্রামের বিভিন্ন এলাকার মানুষ পানীয় জল পায় না।
শীবেন চৌধুরী, ধোড়াদহ
প্রধান: সাহেবপাড়ায় মোট চারটি সজলধারা নির্মাণ করা হয়েছে। সেখান থেকে মানুষ পানীয় জল পাচ্ছেন। আরও কিছু সজলধারা তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
জলঙ্গির উপর নির্ভর করত চাষি ও মৎস্যজীবীরা। এখন সেই নদী খালের চেহারা নিয়েছে। নদীটা সাফ করলে প্রচুর চাষি, মৎস্যজীবী ও সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে।
শীতল মণ্ডল, ধোড়াদহ
প্রধান: একশো দিনের কাজে একটা নদী সংস্কার করা পঞ্চায়েতের পক্ষে সম্ভব নয়। সংস্কার করার কথা জেলা প্রশাসনকে জানাবে পঞ্চায়েত।
বাজার এলাকায় রাস্তার পাশে কোনও শৌচালয় নেই। প্রতি দিন বাজারে আসা মানুষ বা পথচারীদের সমস্যা হয়। বিশেষ করে মহিলাদের।
অধীর বিশ্বাস, ধোড়াদহ
প্রধান: দু’বছর আগে ধোড়াদহ মিনি বাজারে শৌচালয় তৈরি করেছে পঞ্চায়েত। অন্যত্র আরও কয়েকটি শৌচালয় করার চিন্তা রয়েছে।
বর্ষাকালের অল্প বৃষ্টিতে ধোড়াদহ বাজারে ও রাস্তায় হাঁটু জল জমে যায়।
বুড়ো মণ্ডল, শিশা
প্রধান: শীতলীতলা মোড়ে নিকাশি নালা করা হয়েছে। বাজারেও শীঘ্র নিকাশি নালা তৈরি করা হবে।
সাহেবপাড়ায় জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের পানীয় জল সরবরাহ করা হত। রাস্তার কাজ করার সময় পাইপ লাইন নষ্ট হয়ে যায়। এখন ওই এলাকায় জল পাওয়া যায় না।
হাসিবুল শেখ, ধোড়াদহ
প্রধান: ওই পাইপ লাইন সারিয়ে দেওয়ার জন্য জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরকে জানানো হয়েছে।