দখল: নিশ্চুপে হারিয়ে যাচ্ছে পুকুর। মাধরপুকুরে। নিজস্ব চিত্র
একে এলাকা আর্সেনিকপ্রবণ। তায় বিস্তীর্ণ অংশে জলসঙ্কট। নলকূপও সংস্কারের অভাবে নষ্ট। পাইপের জল সব জায়গায় মেলে না।
রাজু ঘোষ, বেনাদহ
প্রধান: গ্রীষ্মে জলের প্রয়োজন বেড়েছে। তার উপরে জলস্তর নেবে যাওয়ার ফলে সকলেই ট্যাপের জলেই সব কাজ করছে। ফলে সমস্যা হচ্ছে। আমরা ব্লক প্রশাসনের মিটিং এ বলেছি যাতে পিএইচই জল আরও বেশি দেওয়া হয়।
অনেকে বাধর্ক্য ভাতা, বিধবা ভাতা ও প্রতিবন্ধী ভাতা পাচ্ছেন না। অনেকে দীর্ঘদিন পেয়েছেন কিন্তু গত কয়েক বছর পাচ্ছেন না।
সাহেজা বিবি, বেনাদহ
প্রধান: এটি পুরোটা দেখে ব্লক। ব্লক প্রশাসনকে ফের এ নিয়ে জানাব।
গ্রামে ঢালাই রাস্তা অসম্পূর্ণ অবস্থায় পড়ে। বৃষ্টি হলে জল দাঁড়ায়। সামনে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র। জল জমে থাকলে বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারে না।
শিবাজি মণ্ডল, বিশুরপুকুর
প্রধান: ওই এলাকায় কিছু সমস্যা থাকায় ১৫ মিটার রাস্তা বাকি রয়েছে। সেখানে যে জলটা জমছে সেটা অস্থায়ী। ঢালাই হলে সমস্যা মিটে যায়। খুব শীঘ্র রাস্তা তৈরি হয়ে যাবে।
মাধরপুকুর গ্রামে যেতে বড় জলাশয় মাটি ফেলে বুজিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পুলিশ ও পঞ্চায়েত যদি সেই জলাশয় বোজানো বন্ধ করে তবে ভাল হয়। না হলে বর্ষায় এলাকা ডুববে।
সমীর মণ্ডল, বিষণনগর
প্রধান: জলাশয় ভরাট করার খবর কানে এসেছে। প্রশাসনকে কাছে জানাব। এলাকাবাসীর কথা ভেবে পদক্ষেপ করে সেই চেষ্টা করব।
বেনাদহে প্রাইমারি স্কুল, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র ও শিশু মাদ্রাসা যাওয়ার রাস্তা বর্ষায় খোঁজ মেলে না। জলের নীচে চলে যায়। ফলে বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারে না।
মানোয়ার হোসেন, মল্লিকপাড়া
প্রধান: এত বড় পঞ্চায়েতে সব কাজ এক সঙ্গে সম্ভব নয়। এ ছাড়া প্রয়োজনের তুলনায় টাকা কম। তাতে সব রাস্তা করা যাচ্ছে না।
মণীন্দ্রনগর গ্রামে একটা বড় পুকুর এলাকার কিছু মানুষের বাধায় সংস্কার করা যাচ্ছে না। কিন্তু ওই পুকুর সংস্কার খুব প্রয়োজন।
বিশ্বজিৎ মণ্ডল, মণীন্দ্রনগর
প্রধান: ওই পুকুর পাড়ের দু’টি পরিবার দাবি, পুকুর সংস্কার করলে বাড়ি ভেঙে পড়বে। ফলে আমরা সব দিক থেকে পুকুর সংস্কারের চেষ্টা করলেও কিছু করতে পারছি না।