black cumin

Black cumin: কীটনাশক, ঘাস মারার ওষুধ মিশিয়ে চলছে কালোজিরের ব্যবসা! হাতেনাতে ধরল প্রশাসন

কীটনাশক মেশানো ৯০ বস্তা কালোজিরে উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। শুধু তাই নয়, কালোজিরের বস্তাগুলিও রাখা হয়েছে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

নদিয়া শেষ আপডেট: ১১ জুন ২০২২ ২২:৫৪
Share:

ফাইল চিত্র।

রান্নার কাজে ব্যবহৃত কালোজিরেতে কীটনাশক মিশিয়ে চলছে দেদার ব্যবসা! খবর পেয়েই হাতেনাতে ধরল জেলা প্রশাসন। শনিবার নদিয়ার তেহট্ট থানার বারনিয়ায় একটি কালোজিরের কারখানা হানা দিয়ে প্রচুর পরিমাণে ভেজাল কালোজিরে উদ্ধার করেছে জেলার এনফোর্সমেন্ট ডিপার্টমেন্ট। যদিও পলাতক কারখানার মালিক।

Advertisement

জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, আশপাশের মুদি দোকানগুলিতে পৌঁছে যায় ওই কারখানার কালোজিরে। তা যে ভেজাল, সেই খবর অনেক দিন ধরেই আসছিল জেলা প্রশাসনের কাছে। কিন্তু কোনও প্রমাণ না থাকায় কোনও পদক্ষেপ করা যাচ্ছিল না। শনিবার হঠাৎই গোপন সূত্র মারফত খবর পেয়ে ওই কারখানায় অভিযান চালানো হয়। সেখানে গিয়ে আধিকারিকরা দেখতে পান, কালোজিরেতে মেশানো হচ্ছে ঘাস মারার বিশেষ তেল আর কীটনাশক। এমন কীটনাশক মেশানো ৯০ বস্তা কালোজিরে উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। শুধু তাই নয়, কালোজিরের বস্তাগুলিও রাখা হয়েছে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে।

ভেজাল কালোজিরে উদ্ধার হওয়ার পর কারখানাটি সিল করে দেন জেলা প্রশাসনের ওই আধিকারিকরা। তাঁদের সূত্র মারফত খবর, কারখানার মালিকের নাম নিতাই ব্যাপারি। পুলিশ আসছে জানতে পেরে আগেই কারখানা ছেড়ে পালিয়েছেন তিনি। তদন্তকারীরা জানান, উদ্ধার হওয়া কালোজিরে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে গবেষণাগারে। যদি কীটনাশক পাওয়া যায়, তা হলে ওই কারখানার মালিকের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা হবে।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন