আপনার আদালত

অনেক দরবার করেও জুটল না মাথার ছাদ

আনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হন চাকদহের তাতলা ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ইন্দ্রজিৎ রায়। সঞ্চালনায় ছিলেন সুপ্রকাশ মণ্ডল আনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হন চাকদহের তাতলা ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ইন্দ্রজিৎ রায়। সঞ্চালনায় ছিলেন সুপ্রকাশ মণ্ডল

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৭ মার্চ ২০১৭ ০০:৪১
Share:

বেহাল: মোরাম বেরিয়ে পড়েছে জগদীশপুরের রাস্তায়। নিজস্ব চিত্র

আমার মতো এই এলাকার অনেকেই বার্ধক্য ভাতা পান না। পঞ্চায়েত যদি ভাতার ব্যবস্থা করে তা হলে বড় উপকৃত হই।

Advertisement

পঞ্চানন সরকার, কমলপুর

প্রধান: ভাতা দেয় পঞ্চায়েত সমিতি। এখন আগের বিপিএল তালিকা ধরে বার্ধক্য ভাতা দেওয়া হচ্ছে। নতুন বিপিএল তালিকা হলে অনেকেই এই তালিকাভুক্ত হবেন।

Advertisement

জগদীশপুর থেকে ব্লক অফিসের দূরত্ব আড়াই কিমি। কিন্তু সেই রাস্তার হাল খুব খারাপ। অথচ এই রাস্তার মধ্যে দুটো স্কুল রয়েছে। রয়েছে বাজার-হাট, বিভিন্ন অফিস।

তরুণ গাইন, জগদীশপুর

প্রধান: ওই রাস্তার জন্য বিস্তারিত প্রকল্প রিপোর্ট তৈরি করেছি। তা অনুমোদনও পেয়েছে। আরআইডিএফ প্রকল্পে ওই রাস্তার কাজ শুরু হবে।

এলাকায় অনেক পরিবারের মাথার উপর ছাদ নেই। কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের অনেক প্রকল্প রয়েছে বলে শুনি। আবেদন করেছি, কিন্তু এখনও ঘর পেলাম না।

মোহনলাল প্রামাণিক, ছাতিমতলা

প্রধান: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা আছে বটে তবে সেখানে পঞ্চায়েতের কিছু করার নেই। রাজ্য সরকারের গীতাঞ্জলি প্রকল্পে ঘর আপনারা পেতে পারেন।

বাড়ি বাড়ি জলের সংযোগ দেওয়ার জন্য পঞ্চায়েত প্রচার করে ফর্ম বলি করেছিল। অনেকে প্রচুর বাসিন্দা সেই ফর্ম পূরণ করেছেন। দীর্ঘদিন হয়ে গেল। জলের সংযোগ কবে পাব?

উধাও: জল নেই এখন। সেই সুযোগে লালপুরে ভরাট হচ্ছে জলা। নিজস্ব চিত্র

গৌতম চক্রবর্তী, লালপুর

প্রধান: বিধায়ক রত্না ঘোষের সঙ্গে আলোচনা করে ওই এলাকাতেই প্রথম বাড়ি বাড়ি জলের সংযোগ দেব বলে ঠিক করেছি। যে সব ফর্ম জমা পড়েছে। সেগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

এলাকায় নিকাশি নালা নেই। সামান্য বৃষ্টিতেই এলাকায় জল জমে।

হায়দারআলি মণ্ডল, পুমলিয়া পূর্ব

প্রধান: চেষ্টা করছি, যাতে নিকাশি নালা করা যায়।

লালপুরে একের পর পুকুর-ডোবা বুজিয়ে ফেলা হচ্ছে। এ রকম হলে বর্ষাতে এলাকা জলে ডুবে যাবে।

সমর সরকার, লালপুর

প্রধান: এটা আমাদের চোখ এড়ায়নি। প্রশাসনের সব স্তরেই বিষয়টিতে তাদের হস্তক্ষেপ চেয়েছি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement