তোলাবাজি নিয়ে সরব হলেন শঙ্কর

রবিবার দলীয় সভায় শিষ্যের সঙ্গে সমঝোতার বার্তা দিলেন শঙ্করই। তবে একই সঙ্গে শহরে তোলাবজি নিয়ে খোঁচাও রইল।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১০ জুলাই ২০১৭ ০২:১৩
Share:

এ যেন এক ঢিলে দুই পাখি।

Advertisement

এক সময় কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে নাম লিখিয়েছিলেন তাঁরই হাতে তৈরি শিষ্য, রানাঘাটের পুরপ্রধান পার্থসারথী (বাবু) চট্টোপাধ্যায়। মন কষাকষির শুরু তখনই। শঙ্কর এখন কংগ্রেস ছেড়ে নিজেই তৃণমূলে। দলের লোকেরাই বলছেন, শিষ্যের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার হয়নি এখনও।

রবিবার দলীয় সভায় শিষ্যের সঙ্গে সমঝোতার বার্তা দিলেন শঙ্করই। তবে একই সঙ্গে শহরে তোলাবজি নিয়ে খোঁচাও রইল।

Advertisement

বিরোধীরা দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ করে আসছেন, রানাঘাটে তোলাবাজি চলছে। রবিবার রানাঘাট নজরুল মঞ্চে শহর তৃলমুলের ডাকা ২১ জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে শংকরবাবু বলেন, “আমি দুষ্কৃতীদের সঙ্গে সমঝোতা করি না। শহরে তোলাবাজি চলছে। বাবুকে বলব, তোলাবাজি বন্ধ করার জন্য ব্যবস্থা নিতে। সে তোলাবাজির সঙ্গে যেই থাকুক না কেন। বাকি বিষয় আমরা দুজন বুঝে নেব।

‘আমরা দু’জনে বুঝে নেব’ বাক্যকেই সমঝোতা বলে মনে করছেন, দু’পক্ষের নেতারাই। প্রতি ইঙ্গিত পার্থসারথীও দিয়েছেন। তবে তোলাবজির অভিযোগকে তেমন পাত্তা দিচ্ছেন না তিনি। পার্থসারথী বলেন, “উনি কি বলতে চাইলেন, আমি বুঝতে পারলাম না। আমি যতদুর জানি শহরে এখন শান্তিপূর্ন। কোথাও কোন তোলাবাজি হচ্ছে বলে আমার জানা নেই। তোলাবাজির খবর পেলে আমরা যৌথভাবে ব্যবস্থা নেব।”

তবে শঙ্করের এমন প্রকাশ্য অভিযোগে উৎফুল্ল বিরোধীরা। তাঁদের বক্তব্য, ‘‘তোলাবাজির অভিযোগ তো দলের মেতারাই করলেন।’’

চুরিতে ধৃত। মোবাইলের দোকান চুরির অভিযোগে দুই যুবককে গ্রেফতার করল কাঁথি থানার পুলিশ। গত ৬ জুলাই কুমারপুরের বাসিন্দা গোবিন্দ ভূঁইয়ার মোবাইলের দোকানে ওই চুরি হয় বলে অভিযোগ। পরদিন থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। ওই ঘটনায় পুলিশ তদন্তে নামে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement