সার্কিট বেঞ্চের আদলে বড়দিনের কেক। নিজস্ব চিত্র
কলকাতার হাইকোর্টের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের দাবি দীর্ঘদিনের। সেই দাবি পূরণ হতে চলছে। ১৭ জানুয়ারি। আগামী পাহাড়পুরে স্থায়ী সার্কিট বেঞ্চের উদ্বোধন হবে। তার আগে সার্কিট বেঞ্চের আদলে বড়দিনের কেক তৈরি হল। শহরের বাবুপাড়ার এক কেক প্রস্তুতকারী কারখানায় বানানো হল কেকটি।
প্রতিবছর এই কেক প্রস্তুতকারী কারখানায় সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে সামনে রেখে বড়দিনে কেক তৈরি করা হয়। এর আগে বুর্জ খলিফা, লাল কেল্লা, কুতুবমিনারের আদলে কেক তৈরি করে শহরবাসীর নজর কেড়েছে। কলকাতার হাইকোর্টের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্জের পরিকাঠামোর কাজ এর মধ্যে সম্পূর্ণ হয়েছে। উত্তরবঙ্গের বাসিন্দারা তার উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে।
কলকাতার হাইকোর্টের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের আদলে কেক তৈরি করে নিলামে রেখেছে কেক প্রস্তুতকারী কারখানার কর্তৃপক্ষ। দু’দিন ২৪ ঘণ্টার পরিশ্রমে ৯০ পাউন্ড ওজনের কেক বানানো হয়েছে। ময়দা, চিনি, মাখন ছাড়া শুকনো ফল দেওয়া হয়েছে। এ দিন সকালে বাবু পাড়ার কেক প্রস্তুতকারী কারখানার সামনে সেটি রাখা হয়।বড়দিনের উৎসবকে কেন্দ্র করে ছোট-বড় বিভিন্ন ধরণের রকমারি কেক প্রস্তুত করা হয়েছে।
অন্য বছরের তুলনায় এ বছর কেকের চাহিদা যথেষ্ট বেড়েছে বলে দাবি। কেক তৈরির কারিগর অমল সরকার বলেন, ‘‘কলকাতার হাইকোর্টের আদলে কেক বানিয়ে খুবই ভাল লাগছে। আমাদের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। বড়দিনের উৎসবে আমাদের আনন্দ তুলে ধরতে অভিনব কেক তৈরি করা হয়েছে।’’
কেক প্রস্তুতকারী কারখানার কর্ণধার অঞ্জনা সাহা বলেন, ‘‘নিলামের মাধ্যমে এই কেক বিক্রি করা হবে। আমরা আশাবাদী হাজার দশেক টাকায় বিক্রি হবে।’’
প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর
সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ
সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে