প্রতীকী চিত্র।
বুথফেরত সমীক্ষা-ফলেও যেন দড়ি টানাটানি!
কখনও সম্ভাব্য জয়ী হিসেবে দেখানো হচ্ছে মৌসম নুরকে। কিছুক্ষণ পরেই বদলে গিয়ে সম্ভাব্য জয়ী বলা হচ্ছে খগেন মুর্মুকে। রবিবার সন্ধেয় টিভির পর্দায় সমীক্ষার এমন সম্ভাব্য ফল বেরোতেই বিভ্রান্তিও পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে উত্তর মালদহ কেন্দ্র জুড়ে। বিভ্রান্তির জেরে আশা-হতাশার রেশও ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মীদের মধ্যে। নানা জল্পনার সঙ্গে তর্কবিতর্কও জায়গা করে নেয় হাটেবাজারে একাধিক আড্ডা ও জটলায়।
শুধু মালদহ জেলা নয়, উত্তর মালদহ আসনটিতে নজর রয়েছে গোটা রাজ্যের মানুষেরই। এখানেই মাত্র দু’মাস আগে কংগ্রেস ছেড়ে দিয়ে তৃণমূলের টিকিট দাঁড়িয়েছেন প্রয়াত গনিখানের ভাগ্নি মৌসম। তাঁর খুড়তুতো দাদা ইশা খান চৌধুরী ওই কেন্দ্র থেকে লড়েছেন কংগ্রেসের টিকিটে। বিজেপি প্রার্থী হিসেবে লড়াই করেছেন টানা তিনবারের সিপিএমের প্রতীকে জয়ী হওয়া বিধায়ক খগেন মুর্মু। আর সিপিএম প্রার্থী রয়েছেন বর্ষীয়ান নেতা বিশ্বনাথ ঘোষ।
দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯
ভোট ভাগাভাগির খেলায় সমীকরণ বদলে গিয়েছে এই কেন্দ্রের। রাজনৈতিক মহলের দাবি, মৌসম ও ইশা একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করায় কোতোয়ালি পরিবারের ভোট ব্যাঙ্ক ভাগ হচ্ছে। একই সঙ্গে বাম ভোট বিজেপিতে যাওয়া রুখতে সর্বত্র ছুটেছেন বিশ্বনাথ। পুরনো কর্মীদের নিজের দিকে টানতে চেষ্টা চালিয়েছেন খগেনও।
ফলে উত্তরের ফলাফল নিয়ে তৈরি হয়েছে জটিল অঙ্ক। তার উপর সমীক্ষার সম্ভাব্য ফলে অস্বস্তি আরও বেড়েছে সব প্রার্থী থেকে শুরু করে কর্মীদের মধ্যে। বিভিন্ন রাজনৈতিক