Goa Night Club Fire

‘মুখ্যমন্ত্রীকে জানাব’! গোয়ার হোটেলে মৃত সুভাষের পরিবারকে আশ্বাস প্রশাসনের, বাগডোগরায় পৌঁছেছে দেহ

ছেত্রী পরিবারের পাশে থেকে সমস্ত রকম সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন রোমার শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের সহ-সভাধিপতি রোমা রেশমি এক্কা।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ১৯:২৪
Share:

(বাঁ দিকে) সুভাষ ছেত্রী। মৃতের পরিবারের পাশে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের সহ-সভাধিপতি রোমা রেশমি এক্কা (ডান দিকে)। — নিজস্ব চিত্র।

গোয়ার হোটেলে কাজ করে পরিবারের মুখে অন্ন জোগাতেন। বাগডোগরার বাড়িতে একমাত্র রোজগেরে ছিলেন তিনিই। হোটেলে আগুন লেগে মৃত সেই সুভাষ ছেত্রীর দেহ মঙ্গলবার বিমানে করে পৌঁছোল বাগডোগরায়। তার পরেই কান্নায় ভেঙে পড়ে ছেত্রীপরিবার। তাঁর পরিবারের পাশে থেকে সমস্ত রকম সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের সহ-সভাধিপতি রোমা রেশমি এক্কা। মুখ্যমন্ত্রীকে বিষয়টি জানিয়ে সাহায্য চাইবেন তিনি।

Advertisement

গোয়ার নৈশ ক্লাবে দু’বছর আগে সুভাষ রাঁধুনি হিসাবে নিযুক্ত হয়েছিলেন। শনিবার রাতে বিস্ফোরণের সময় সেখানেই কাজ করছিলেন তিনি। বেসমেন্টে আটকে পড়ে বাকি ২৪ জনের সঙ্গে মৃত্যু হয়েছে বাগডোগরার কেষ্টপুরের বানুরছাট এলাকার বাসিন্দা সুভাষের। ঘটনার খবর পেয়ে ভেঙে পড়েছেন সুভাষের মা টঙ্কা মায়া ছেত্রী। পরিবারের একমাত্র ভরসা ছিলেন সুভাষ।

মঙ্গলবার সুভাষের দেহ এসে পৌঁছোয় বাগডোগরা বিমানবন্দরে। দেহ পরিবারের হাতে তুলে দিয়ে শেষকৃত্যের ব্যাবস্থা করে দেন শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের সহ-সভাধিপতি রোমা। পরিবারের পাশে থেকে সমস্ত রকম সাহায্যের আশ্বাস দেন রোমা। রোমা বলেন, ‘‘খুব দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা৷ আমার এলাকার বাসিন্দা। আজ মৃতদেহ পরিবারের হাতে তুলে দিয়ে তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি৷ তাঁর পরিবারের পাশে দাঁড়াতে মহকুমা পরিষদ থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। অন্য দিকে, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এই পরিবারের অবস্থার কথা তুলে ধরে সাহায্যের আর্জি জানাব।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement