এই টেস্টে ও ম্যান অব দ্য ম্যাচের যোগ্য দাবিদার ছিল পাপালি। এবং সেই সম্মান পেলও। এটা রাজ্যের বাসিন্দাদের কাছে যেমন ভাল খবর, আমাদের কাছে তথা উত্তরবঙ্গের মানুষের কাছে আরও বড় বিষয়। আমি তো খুশিই। অনুভূতিটা আলাদা। এটা বলে বোঝাতে পারব না।
একটা ক্রিকেটার তখনই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে যখন টিমের প্রয়োজনে খেলে। এই টেস্টে প্রথম এবং দ্বিতীয় ইনিংসে ম্যাচকে কাঁধে নিয়েছে ও। রোহিত শর্মার সঙ্গে একশোর বেশি রানের পার্টনারশিপটা বুঝিয়ে দিয়েছে দলের প্রয়োজনে ও নির্ভরযোগ্য।
উইকেটে বল লাফাচ্ছিল। ঘুরছিলও। এই উইকেটে ও যে ভাবে কিপ করছিল সেটাও তারিফযোগ্য। যাঁরা কমেন্ট্রি করছিলেন, তাঁরাও খুশি হয়েছেন। ওর কিপিং নিয়ে বারবার এই কথাটা বলার কারণ সত্যি ও কিছু করেছে। এই টেস্টের পর ওর কনফিডেন্স বাড়বে। এর থেকে আরও ভাল কিছু করতে পারবে।