পাহাড়ে ভারী বৃষ্টিতে জলের পরিমান বৃদ্ধি পেয়েছে তিস্তায়। গজলডোবার তিস্তা ব্যারাজ থেকেও প্রচুর মাত্রায় জলও ছাড়া হচ্ছে। আর এর জেরেই দুর্গতি আরও বাড়ছে তিস্তার নিম্ন অববাহিকার একাধিক এলাকায়। তিস্তা লাগোয়া দোমহনী , চাপাডাঙা গ্রামগুলিতে বন্যা পরিস্থিতির খবরে মুখ্যমন্ত্রীও উদ্বিগ্ন বলে জানিয়েছেন রাজ্যের সেচমন্ত্রী রাজীব বন্দোপাধ্যায়। রাজীববাবু বলেন, ‘‘আমি নিজে প্রতি মুহূর্তে খবর নিচ্ছি। সেচ দফতরের কর্মীদের সজাগ ও সতর্ক থাকতে নির্দেশ দিয়েছি।’’