তাঁর রাজনৈতিক জীবনে তিনি বরাবর ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে শক্তিশালী করার পক্ষে। দেশ এবং রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতিতে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিকে একজোট করার প্রশ্নে ফের চর্চা হচ্ছে জোরদার। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই মৃত্যুর পরে সৈফুদ্দিন চৌধুরীর প্রথম জন্মদিনের অবসরকে কাজে লাগাতে চাইছেন পিডিএস নেতৃত্ব। আগামী ১ অগস্ট প্রয়াত প্রাক্তন সাংসদ সৈফুদ্দিনের জন্মদিনে মৌলালি যুবকেন্দ্রে সব ধরনের ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির প্রতিনিধিদের ডেকে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করছেন পিডিএস নেতৃত্ব। সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শ্যামল চক্রবর্তী (যিনি বৃহত্তর গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ মঞ্চের অন্যতম প্রবক্তা), কংগ্রেস সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য, আরএসপি-র রাজ্য সম্পাদক ক্ষিতি গোস্বামী, সিপিআইয়ের মঞ্জুকুমার মজুমদার, ফরওয়ার্ড ব্লকের জয়ন্ত রায়েরা ওই আলোচনা সভায় আমন্ত্রিত। এসইউসি-র রাজ্য সম্পাদক সৌমেন বসু বা সিপিআই (এম-এল) লিবারেশনের পার্থ ঘোষেদেরও আমন্ত্রণ জানিয়েছেন পিডিএস নেতা সমীর পূততুণ্ড। সৈফুদ্দিনের প্রয়াণের পরে তাঁর প্রথম জন্মবার্ষিকী পালনে আরও কিছু কর্মসূচিও নিয়েছেন সমীরবাবুরা।