State

জানতাম আজ ধরবে, ষড়যন্ত্র চলছে, তোপ দাগলেন মমতা

শুক্রবার নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, দেখুন তার লাইভ।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ ১৭:২৯
Share:

সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার।

• আমার লোককে যখন ডেকেছে, তখন সে কেন যাবে না। সে বীরের মতোই যাবে। কারণ, সে তো কিছুই করেনি। সবটাই রাজনৈতিক প্রতিহিংসা।

Advertisement

• এখনও পর্যন্ত ১১১ জন মারা গিয়েছেন। বিজেপি নেতারা ভাষণের সময় তাঁদের এক জনেরও নাম বলেননি। আমার লোককে কথা বলতে ডেকে নিয়ে গিয়ে অ্যারেস্ট করেছে। আমিও চাইলে আপনার লোককে ডেকে অ্যারেস্ট করিয়ে দিতে পারি। কিন্তু আমি তা করব না।

• আপনার সময় শেষ। অগ্নিপরীক্ষায় ফেল করেছেন।ক্ষমা চেয়ে এ বার সসম্মানে বিদায় নিন।

Advertisement

• রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন, মানুষকে বিচার দিন। এ ভাবে চলতে পারে না।

• এটা একটা অ্যান্টি পুওর গভর্নমেন্ট এবং অ্যান্টি পিপল গভর্নমেন্ট। ভারতবর্ষকে আতঙ্কের দেশ বানিয়ে দিয়েছে।

• বিজেপি-র মধ্যে কি কোনও ভালো লোক নেই?

• আমাদের দেশে সমস্ত ডেটা পেটিএমের দ্বারা দিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

• আমাদের চোখ, কান বন্ধ নয়। এখন পরাধীন ভারতের থেকেও খারাপ অবস্থা। মোদী চাইলে আমাদের সব সাংসদকে ধরুন। চাইলে আমাকেও গ্রেফতার করুন। তাতে কিছু যায় আসে না। প্রতিবাদ চলবেই।

• সব কিছুই পিএমও এবং বিজেপি-র অফিস থেকে ঠিক করা।

• কিন্তু আঅমাদের সোর্স আমি ডিজক্লোজ করব না।

• আজকের দিনটায় যে অ্যারেস্ট করবে, তা আমি জানতাম। আমার কাছে সিবিআই, ইডি-র কাগজ আছে। কাকে কাকে ধরবে, সব জানি আমি।

• দেশে চুরির ভুরি ভুরি উদাহরণ আছে।

• রোজভ্যালির আতিথেয়তার সুযোগ নিয়েছেন বিজেপি’র কত নেতা, তা খুঁজে বের করুন।

• তারকারাই তো ফিল্ম ডিভিশনের ডাইরেক্টর হবেন।

• আমাদের সবাইকে অ্যারেস্ট করলেও কিছু যায় আসে না। প্রতিবাদ চলবেই।

• নোটবন্দি নিয়ে মানুষের আন্দোলন চলবেই।

• রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, সেবি-র দায়িত্ব ছিল তাঁদের গ্রেফতার করার। কিন্তু তা করা হয়নি।

• পেটিএম-এর মতো অভিযুক্ত কোম্পানিকে কেন প্রোমোট করছেন প্রধানমন্ত্রী?

• যাঁদের হাতে আমাদের কারও ভবিষ্যতই সুরক্ষিত নয়, তাঁদে্র হাতেই রয়েছে ডিজিটাল ইন্ডিয়া গড়ে তোলার ভার।

• কয়েক জনের স্বার্থরক্ষার চেষ্টা করছেন মোদী।

• মোদী জাল নোট রুখতে পারেননি মোটেই।

• মানুষ ব্যাঙ্ক ব্যবস্থার ওপর ভরসা হারিয়ে ফেলেছেন।

• মোদীর এই ঘোষণা দেশে কালো টাকার শিল্পকে আরও চাঙ্গা করে দিয়েছে।

• এই রেস্ট্রিকশন সরকার এখনই তুলে নিক।

• এক জন মানুষের সারা জীবনের জমানো টাকা নষ্ট হয়ে গিয়েছে।

• মোদী দেশের এক্সটার্নাল সিকিওরিটি বিক্রি করে দিয়েছেন।

• ক্ষমা চেয়ে সরে যাওয়া উচিত মোদীর।

• গোটা ভারতবর্ষের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে গিয়ে্ছে।

• ৫০ দিন তো কমপ্লিট।প্রধানমন্ত্রী মোদী তো ৫০ দিন সময় দিয়েছিলেন। কালো ধন ফিরিয়ে দেবেন বলেছিলেন। কালো ধন কিন্তু ফিরিয়ে দিতে পারেননি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement