একশো দিনের প্রকল্পে স্কুলের দেখভাল

পুরুলিয়ায় মাঝপথে সভা ছেড়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাতেই টনক নড়ল বর্ধমান জেলা পরিষদের।সোমবার জেলার প্রতিটি পঞ্চায়েতে প্রধানকে চিঠি দিয়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতি দেবু টুডু জানিয়েছেন, এ বার থেকে স্কুল পরিষ্কার, গাছের পরিচর্যাও করা হবে একশো দিনের প্রকল্পে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৮ এপ্রিল ২০১৭ ০২:০৮
Share:

পুরুলিয়ায় মাঝপথে সভা ছেড়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাতেই টনক নড়ল বর্ধমান জেলা পরিষদের।

Advertisement

সোমবার জেলার প্রতিটি পঞ্চায়েতে প্রধানকে চিঠি দিয়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতি দেবু টুডু জানিয়েছেন, এ বার থেকে স্কুল পরিষ্কার, গাছের পরিচর্যাও করা হবে একশো দিনের প্রকল্পে।

প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, প্রায় চার বছর আগে একশো দিনের প্রকল্পে লোক নিয়োগ করে স্কুল ও অঙ্গনওয়ারিতে পরিচর্যা করার কথা বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু তাঁর নির্দেশেও কাজ হয়নি শুনে ৬ এপ্রিল পুরুলিয়ার সভা ছেড়ে মাঝপথেই চলে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপধ্যায়। পরের দিন সাবেক বর্ধমান জেলা ভেঙে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান হয়। তার সপ্তাহখানেক পরে আপাতত জেলা পরিষদ ভাঙছে না সরকারি ভাবে জানার পরে মু্খ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মানতে তৎপর হন সভাধিপতি। দুই বর্ধমানে মিলিয়ে ২৭৭টি গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রাথমিক স্কুল রয়েছে ৩৭৭২টি, মাধ্যমিক স্তরের স্কুল রয়েছে ৮৭৯টি, এসএসকে ও এমএসকে রয়েছে ১১০০টি। এ ছাড়াও রয়েছে অঙ্গনওয়ারি কেন্দ্র। ওই সমস্ত স্কুল এবং অঙ্গনওয়ারি কেন্দ্রগুলিকে পরিচ্ছন্ন রাখা, মিড-ডে মিলের রান্নাঘর সাফসুতোর করে রাখা কিংবা বাগান পরিচর্যার মতো নিয়মিত কাজগুলি ১০০ দিন প্রকল্প থেকে করা হবে বলে ঠিক করা হয়।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement