এক সঙ্গে পড়ে পঞ্চম ও অষ্টম

এ বার স্কুল থেকে ২৩৭ জন পরীক্ষা দিয়েছিল। তাদের মধ্যে শঙ্খ ৬৮৬ এবং শোভন ৬৮৩ নম্বর পেয়েছে। শঙ্খর বাড়ি স্কুল লাগোয়া হটিনগর মোড়ে। বাবা প্রেমাশিসবাবু জীবনবিমার এজেন্ট। মা বকুল পাল গৃহবধূ।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৮ মে ২০১৭ ০১:০৩
Share:

সফল: শঙ্খ ও শোভন (নীচে)। ছবি: সোমনাথ মুস্তাফি

এক জন ৬৮৬, অন্য জন ৬৮৩। মাধ্যমিকের মেধা তালিকায় রাজ্যের মধ্যে সম্ভাব্য পঞ্চম এবং অষ্টম স্থান পেয়েছে যথাক্রমে শঙ্খ পাল এবং শোভন মণ্ডল। দু’জনেই ময়ূরেশ্বরের কোটাসুর হাইস্কুলের ছাত্র। এমন ভাল ফলে স্কুলে থেকে বাড়ি— সর্বত্রই খুশির হাওয়া।

Advertisement

এ বার স্কুল থেকে ২৩৭ জন পরীক্ষা দিয়েছিল। তাদের মধ্যে শঙ্খ ৬৮৬ এবং শোভন ৬৮৩ নম্বর পেয়েছে। শঙ্খর বাড়ি স্কুল লাগোয়া হটিনগর মোড়ে। বাবা প্রেমাশিসবাবু জীবনবিমার এজেন্ট। মা বকুল পাল গৃহবধূ। গোয়েন্দা গল্পের পোকা শঙ্খ যে এমন রেজাল্ট করবে ভাবতেও পারেননি তাঁরা। একই অবস্থা শোভনের বাবা সুভাষবাবুরও। স্থানীয় কাঠডিঘা গ্রামে তাঁদের বাড়ি। তিনি স্থানীয় একটি প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক। মা নুপুর মণ্ডল গৃহবধূ। ক্রিকেট পাগল ছেলের এমন ফল আশা করেননি তাঁরাও।

সম্ভাব্য দশম হয়ে সাড়া ফেলেছে সাঁইথিয়া টাউন হাইস্কুলের রাকেশ দে। লাউতোরের বাসিন্দা রাকেশের বাবা রঘুনাথ দে টেলিকম বিভাগের কর্মী। রাকেশের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮১। তার কথায়, ‘‘শিক্ষক সমাজের আর্দশ স্বরূপ। আর্দশ শিক্ষক হতে চাই।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement