গ্রাফিক: আনন্দবাজার ডট কম।
দিন শুরু করার আগে এক নজরে দেখে নিন খবরের দুনিয়ায় আজ কোন কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা রয়েছে।
ফের সাম্মানিক ডিলিট পাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ জাপানের একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এই সম্মান পাবেন তিনি। ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ধনধান্য প্রেক্ষাগৃহে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে আজ।
দিল্লি বিস্ফোরণের নেপথ্যে কারা কারা জড়িত? বিস্ফোরণের নেপথ্যে কী কারণ? এই সব প্রশ্নের উত্তর এখনও অধরা। একাধিক তদন্তকারী সংস্থা বিস্ফোরণের ঘটনার তদন্ত করছে। তার মধ্যেই মঙ্গলবার দফায় দফায় তদন্তকারীদের সঙ্গে বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেই বৈঠকে বিস্ফোরণের নেপথ্যে জড়িত প্রত্যেক দোষীকে খুঁজে বার করার নির্দেশ দেন তিনি। দিল্লি বিস্ফোরণের সঙ্গে জড়িত কারা, তা স্পষ্ট না-হলেও মঙ্গলবার বেশ কয়েক জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারীরা। তদন্তকারীদের প্রাথমিক অনুমান, সোমবার সন্ধ্যায় লালকেল্লার সামনে একটি হুন্ডাই আই২০ গাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। সেই গাড়িতে কে ছিলেন, তা এখনও স্পষ্ট করে জানাননি তদন্তকারীরা। বিস্ফোরণের পরে আশপাশের এলাকার বিভিন্ন সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখতে শুরু করেছেন তদন্তকারীরা। সিসি ক্যামেরার একটি ফুটেজ ইতিমধ্যে প্রকাশ্যে এসেছে। গাড়িটিতে নীল-কালো রঙের টি-শার্ট পরা এক ব্যক্তিকে দেখা গিয়েছে ওই ফুটেজে। কে সেই ব্যক্তি তা এখনও আনুষ্ঠানিক ভাবে জানানো হয়নি। তবে সংবাদমাধ্যমের একাংশের দাবি, সিসি ক্যামেরায় প্রকাশ্যে আসা ফুটেজে দেখা গিয়েছে জম্মু-কাশ্মীরের পুলওয়ামার এক চিকিৎসককে। কে ওই চিকিৎসক উমর মহম্মদ? আজ এই ঘটনার তদন্তের দিকে নজর থাকবে।
পরশু থেকে ইডেনে শুরু হচ্ছে ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট। দুই টেস্টের সিরিজ়ের এটি প্রথম টেস্ট। শুভমন গিলের ভারতীয় দল এবং টেম্বা বাভুমার দক্ষিণ আফ্রিকা দল অনুশীলন শুরু করে দিয়েছে। দুই দলের সব খবর।
শীতের আমেজ পশ্চিমবঙ্গে। আপাতত ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই রাজ্যের উত্তর থেকে দক্ষিণে। উত্তরবঙ্গে আগামী পাঁচ দিন তাপমাত্রা হেরফের হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী পাঁচ দিন রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম থাকবে।
গত ৬ নভেম্বর প্রথম দফায় বিহারের ১৮টি জেলার ১২১টি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল ৬৫.০৮ শতাংশ। মঙ্গলবার দ্বিতীয় দফায় ২০টি জেলার ১২২টি বিধানসভা আসনে ভোটের হার নির্বাচন কমিশনের প্রাথমিক হিসাবেই ৬৭ শতাংশ পেরিয়ে গিয়েছে। বিহারের লোকসভা-বিধানসভা ভোটের ইতিহাসে যা সর্বকালীন রেকর্ড। ছোটখাটো অশান্তি ঘটলেও বড় কোনও হিংসা হয়নি বাংলার পড়শি রাজ্যের ভোটে। ২৪৩ আসনের বিহার বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ১২২টি আসন। প্রায় সব ক’টি বুথফেরত সমীক্ষার ইঙ্গিত এনডিএর পাঁচটি দল (জেডিইউ, বিজেপি, লোক জনশক্তি পার্টি রামবিলাস, হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চা এবং রাষ্ট্রীয় লোক মোর্চা) মিলে সেই ‘জাদুসংখ্যা’ ছুঁয়ে ফেলবে। আরজেডি-কংগ্রেস-বিকাশশীল ইনসান পার্টি-বামেদের ‘মহাগঠবন্ধন’ ১০০-র কাছাকাছি আসন পেতে পারে। বিহারে ভোটের প্রকৃত ফলের জন্য অপেক্ষা করতে হবে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত।