টুকরো খবর

ডব্লিউবিসিএস পরীক্ষায় বসার জন্য আবেদন জানানোর সময়সীমা ৩০ এপ্রিল থেকে বাড়িয়ে ১৫ মে করেছে পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)। ফি দেওয়ার শেষ দিন ১৩ মে। এ বছর থেকে পিএসসি-র ওয়েবসাইট মারফত অনলাইনে আবেদন জানানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কিন্তু সাইটটি ঠিকঠাক কাজ করছে না বলে টালিগঞ্জের পিএসসি দফতরে অভিযোগ জানান এক দল আবেদনকারী।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৩ এপ্রিল ২০১৪ ০৩:৪৭
Share:

বিসিএসে আবেদনের সময় বাড়ল
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

Advertisement

ডব্লিউবিসিএস পরীক্ষায় বসার জন্য আবেদন জানানোর সময়সীমা ৩০ এপ্রিল থেকে বাড়িয়ে ১৫ মে করেছে পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)। ফি দেওয়ার শেষ দিন ১৩ মে। এ বছর থেকে পিএসসি-র ওয়েবসাইট মারফত অনলাইনে আবেদন জানানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কিন্তু সাইটটি ঠিকঠাক কাজ করছে না বলে টালিগঞ্জের পিএসসি দফতরে অভিযোগ জানান এক দল আবেদনকারী। মঙ্গলবারেও বিক্ষোভ চলে। ব্যাঙ্ক মারফত আবেদন করার সুযোগও আছে। কিন্তু প্রার্থীদের অভিযোগ, অনেক ব্যাঙ্কই বলছে, এ ব্যাপারে পিএসসি থেকে কিছু জানানো হয়নি। তাই তারাও আবেদন নিচ্ছে না। কমিশনের চেয়ারম্যান নুরুল হক জানান, ওয়েবসাইটের গোলমাল সারানোর সঙ্গে সঙ্গে ব্যাঙ্কের সমস্যাও মেটানো হবে। প্রার্থীদের সাহায্যের জন্য দু’টি হেল্পলাইন খোলা হয়েছে। ফোন নম্বরগুলি হল: ২৪৬৩-২২৬২ এবং ২৪১৯-৮১৮৫

Advertisement

রিগিংয়ের অভিযোগ মুকুলের

বামেদের পরে এ বার তৃণমূলও টাকা বিলোনোর অভিযোগ করল। রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের বিশেষ পর্যবেক্ষক সুধীরকুমার রাকেশের কাছে সোমবারই বামেরা অভিযোগ জানায়, উত্তর দিনাজপুরে মদ ও টাকা বিলি হচ্ছে। দক্ষিণ দিনাজপুরে শাসক দল ভয় দেখাচ্ছে। মঙ্গলবার পাল্টা অভিযোগ নিয়ে রাকেশের সঙ্গে দেখা করেন মুকুল রায়। মালদহ, মুর্শিদাবাদে কংগ্রেস এবং বামফ্রন্টের প্রার্থীরা টাকা বিলোচ্ছেন বলে তিনি রাকেশের কাছে অভিযোগ জানান। পরে মুকুলবাবু বলেন, “বিভিন্ন জায়গা থেকে অভিযোগ পাচ্ছি, মালদহে ব্যাপক হারে রিগিংয়ের জন্য নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের যোগসাজশ চলছে।” সব রাজনৈতিক দলকে তাদের কেন্দ্রওয়াড়ি প্রচারের ভিডিও রেকর্ডিং পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। কিন্তু এ নির্দেশ তাঁদের পক্ষে মানা সম্ভব নয় বলে সোমবারই কমিশনকে চিঠি দিয়েছেন তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

নিশানায় অর্পিতা

সারদা গোষ্ঠীর সঙ্গে তৃণমূলের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বোঝাতে শাসক দলের বালুরঘাটের প্রার্থী অর্পিতা ঘোষকেই নিশানা করল সিপিএম। বালুরঘাট কেন্দ্রে ভোট বৃহস্পতিবার। তার আগে মঙ্গলবার, প্রচারের শেষ দিনে আলিমুদ্দিনে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য রবীন দেব দাবি করেছেন, সারদা কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত অর্পিতা কী ভাবে প্রার্থী হলেন, তা নির্বাচন কমিশনকে দেখতে হবে। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী অধিকারিকের দফতর থেকে অবশ্য বলা হয়েছে, তাঁরা অভিযোগ পেয়েছেন। অর্পিতা বিষয়টি নিয়ে এ দিন কিছু বলতে চাননি। রবীনবাবুর অভিযোগ, তৃণমূল-ঘনিষ্ঠ এক শিল্পী দম্পতির কাছ থেকে সারদা গোষ্ঠী একটি বৈদ্যুতিন চ্যানেল কিনেছিল। সেই চ্যানেল অবশ্য আর প্রকাশ্যে আসেনি। তবে তার কার্যনির্বাহী সম্পাদক ছিলেন অর্পিতা।

সিপিএম খ্যাঁকশিয়াল: পার্থ

নাম না করে বিরোধীদের ‘ইঁদুর’ বলে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। এ বার সিপিএমকে খ্যাঁকশিয়ালের সঙ্গে তুলনা করলেন তৃণমূলের মহাসচিব তথা রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। মঙ্গলবার বর্ধমানের বুদবুদে এক জনসভায় তিনি বলেন, “সিপিএম খ্যাঁকশিয়ালের মতো। ওরা মানুষের রক্ত খেয়েছে। নেতাই, নন্দীগ্রাম, সিঙ্গুর তৈরি করেছে।” পার্থবাবুর এই মন্তব্য প্রসঙ্গে সিপিএমের বর্ধমান জেলা সম্পাদক অমল হালদারের প্রতিক্রিয়া, “রাজনীতির মঞ্চে রাজনৈতিক কথাই বলা উচিত।”

ভ্রম সংশোধন

সোমবার প্রকাশিত ‘কতটা পথ পেরোলে তবে...’ শীর্ষক প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে বহরমপুর থেকে জিতেছেন
মন্ত্রী সুব্রত সাহা। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সুব্রতবাবু বহরমপুর থেকে জেতেননি। তিনি সাগরদিঘির বিধায়ক।
ওই কেন্দ্র জঙ্গিপুর লোকসভা এলাকার মধ্যে পড়ে। এই অনিচ্ছাকৃত ত্রুটির জন্য দুঃখিত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন