মাইকেল ম্যাকরম্যাক
চাপ বাড়ছিল দলের মধ্যে থেকেই। একাধিক যৌন কেচ্ছার অভিযোগে শেষমেশ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন অস্ট্রেলিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী বারনাবি জয়েস। সেই রেশ মিটতে না মিটতেই ফের বিতর্ক। এ বার তাঁর জায়গায় যিনি আসছেন, ন্যাশনাল পার্টির নেতা সেই মাইকেল ম্যাকরম্যাককে ঘিরে।
মাইকেলের কেরিয়ারের শুরুটা সাংবাদিকতা দিয়ে। আর সেই সূত্রেই কূটনীতিকদেরই একাংশ মনে করিয়ে দিচ্ছেন, ১৯৯৩ সালের স্থানীয় এক পত্রিকার একটি সম্পাদকীয়র কথা। ম্যাকরম্যাকের লেখা। যাতে সমকামিতাকে ‘জঘন্য, নোংরা’ একটি বিষয় বলে বিঁধতে গিয়ে নিজেই বিপাকে পড়েন তিনি।
তার পর বিস্তর সময় পেরিয়েছে। সাংবাদিকতার পাশাপাশি গ্রামীণ সমাজের উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করতে করতেই রাজনীতির দুনিয়ায় পা রাখেন ম্যাক। ২০১০-এ প্রথম বার আসেন পার্লামেন্টে। তাঁর দলের দাবি, প্রধানমন্ত্রী ম্যালকম টার্নবুলকে সাহায্য করার ক্ষেত্রে তাঁর চেয়ে যোগ্য আর কেউ নেই এই মুহূর্তে। তবু বিতর্ক পিছু ছাড়ছে কই!