টুকরো খবর

বছর সাতেকের এক বাচ্চার হাতে একটা মানুষের মুন্ডু। অস্ট্রেলিয়ার একটি সংবাদপত্রে আজই ছাপা হয়েছে ছবিটি। পত্রিকাটির দাবি, নিহত সিরীয় সেনার কাটা মাথা নিয়ে ‘পোজ’ দেওয়া ওই বাচ্চাটি আসলে তাদেরই দেশের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ আইএসআইএস জঙ্গি নেতা খালেদ সারউফের সন্তান। ভায়া টুইটার সংবাদপত্রে প্রকাশিত এই ছবিটিকে ‘বর্বরতার চূড়ান্ত’ বলে জঙ্গি গোষ্ঠীটিকে ফের একহাত নেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবট।

Advertisement
শেষ আপডেট: ১২ অগস্ট ২০১৪ ০৩:০৬
Share:

কাটা মাথা হাতে সাত বছরের ছেলে

Advertisement

সংবাদ সংস্থা • সিডনি

বছর সাতেকের এক বাচ্চার হাতে একটা মানুষের মুন্ডু। অস্ট্রেলিয়ার একটি সংবাদপত্রে আজই ছাপা হয়েছে ছবিটি। পত্রিকাটির দাবি, নিহত সিরীয় সেনার কাটা মাথা নিয়ে ‘পোজ’ দেওয়া ওই বাচ্চাটি আসলে তাদেরই দেশের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ আইএসআইএস জঙ্গি নেতা খালেদ সারউফের সন্তান। ভায়া টুইটার সংবাদপত্রে প্রকাশিত এই ছবিটিকে ‘বর্বরতার চূড়ান্ত’ বলে জঙ্গি গোষ্ঠীটিকে ফের একহাত নেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবট। স্বাভাবিক ভাবেই ছবিটিকে ঘিরে সমালোচনার ঝড় বিশ্বের নানা প্রান্তে। ২০০৭ থেকেই অস্ট্রেলীয় প্রশাসনের কড়া নজরে কুখ্যাত এই জঙ্গি নেতা। সিডনি ও মেলবোর্নে বিস্ফোরণের ছক কষার অভিযোগে ২০০৯-এ চার বছরের জন্য জেলে পাঠানো হয় খালেদ সারউফকে। গত বছরই জেল থেকে বেরিয়ে ভাইয়ের পাসপোর্ট হাতিয়ে স্ত্রী এবং তিন ছেলেকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়া ছাড়ে ওই নেতা। অভিযোগ, তার পর থেকেই সপরিবার খালেদ মেতে ওঠে সিরিয়া এবং ইরাকের যুদ্ধে। অস্ট্রেলীয় ওই সংবাদপত্রটির আরও দাবি, অস্ট্রেলিয়া ছাড়ার পর থেকেই যেন আরও বেশি বেপরোয়া খালেদ। টুইটারে এর আগেও এই ধরনের উস্কানিমূলক ছবি সে পোস্ট করেছে বলে অভিযোগ। তবে এ বারেরটিই সব চেয়ে ভয়াবহ।

Advertisement

দুঃসাহসী নিজস্বী, খাদে পড়ে মৃত্যু হল দম্পতির

সংবাদ সংস্থা • লিসবন

নিজস্বী তোলা টানে ফের প্রাণ গেল দু’জনের। গত সপ্তাহে মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে নিজস্বী তুলতে গিয়ে মৃত্যু হয় মেক্সিকো সিটির এক যুবকের। এ বার মারা গিয়েছেন পর্তুগালের এক দম্পতির। গত শনিবার ছেলে-মেয়েকে নিয়ে ওই দম্পতি ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন কাবো দ্য রোকায়। পর্তুগালের একেবারে পশ্চিম প্রান্তে, অতলান্তিকের তীরের এই অন্তরীপ পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়। কিন্তু খাদের ধারে নিজস্বী তুলতে গিয়েই বিপত্তি। দুঃসাহসী নিজস্বী তোলার টানে বিপদসীমা এড়িয়ে খাদের ধারে চলে গিয়েছিলেন ওই দম্পতি। টাল সামলাতে না পেরে দু’জনেই পড়ে যান অতলান্তিক মহাসাগরে। চোখের সামনে বাবা-মাকে পড়ে যেতে দেখে এখন কার্যত আতঙ্কে রয়েছে ওই দম্পতির দুই সন্তান। তাদের বয়স পাঁচ থেকে ছ’বছরের মধ্যে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন