ফাঁসির রায় রাজাকার সামাদের

সরকারি দাবি অনুযায়ী, এক সময়ের মুসলিম লিগ কর্মী সামাদ মুক্তিযুদ্ধের সময় জামাতে ইসলামিতে যোগ দেন এবং স্থানীয় রাজাকার বাহিনীর সদস্য হিসেবে পুঠিয়ার একাধিক গ্রামে তাণ্ডব চালিয়ে চার সাঁওতাল-সহ ১৫ জনকে খুন করেন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

ঢাকা শেষ আপডেট: ২৮ অগস্ট ২০১৯ ০১:৫২
Share:

প্রতীকী ছবি।

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় গণহত্যার অপরাধে পুঠিয়ার রাজাকার হিসেবে পরিচিত আব্দুস সামাদ (মুসা) ওরফে ফিরোজ খাঁ-কে মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দিল তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আদালত। তাঁর বিরুদ্ধে আনা সরকারপক্ষের চারটি অভিযোগেই তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

Advertisement

সরকারি দাবি অনুযায়ী, এক সময়ের মুসলিম লিগ কর্মী সামাদ মুক্তিযুদ্ধের সময় জামাতে ইসলামিতে যোগ দেন এবং স্থানীয় রাজাকার বাহিনীর সদস্য হিসেবে পুঠিয়ার একাধিক গ্রামে তাণ্ডব চালিয়ে চার সাঁওতাল-সহ ১৫ জনকে খুন করেন। আরও নানা অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। এই রায়ের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে আবেদন করা হবে বলে জানিয়ে আসামিপক্ষের আইনজীবী আব্দুস সাত্তার পালোয়ান বলেন, সব ঘটনা নেহাতই জমি বিবাদ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন