শতাব্দীর দীর্ঘতম পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। ভরা পূর্ণিমার চাঁদকে টানা প্রায় ৪ ঘণ্টার জন্য অন্ধকারে ঢেকে দিল পৃথিবী। কিন্তু বাধ সাধল আকাশের মেঘ। আকাশ কালো মেঘে ঢেকে থাকায় অনেকেই দেখতে পেলেন না এই বিরল ঘটনা। এই সুযোগটা ফের ১০৫ বছর পর পেতে পারেন। কিন্তু ততদিনের জন্য অপেক্ষা করবেন কেন, আজই দেখে নিন কেমন দেখাচ্ছিল গ্রহণের রাতের চাঁদকে।
তখনও শুরু হয়নি পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। তার আগে জর্ডনের আম্মান এ ভাবেই ক্যামেরায় ধরা দিল চাঁদ। ছবি: রয়টার্স।
এমন বিরল মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী রেখে দিলেন নতুন জীবনেও। ব্রাজিলে ওয়েডিং ফটোশুট করালেন কনে। ছবি: রয়টার্স।
পৃথিবীর ছায়ায় প্রবেশ করছে চাঁদ। আর কিছু পরেই ছায়ার ঢেকে যাবে পুরোপুরি। সিডনিতে ছবিটি তুলেছে এএফপি।
এর আগে, ২০০০ সালের ১৬ জুলাই এক ঘণ্টা ৪৬ মিনিট ধরে চলেছিল পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। তার ১১ বছর পর, ২০১১ সালের ১৫ জুন পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ হয়েছিল এক ঘণ্টা ৪০ মিনিট ধরে। এ বার সব ‘রেকর্ড’ ভেঙে চন্দ্রগ্রহণ হয় ৩ ঘণ্টা ৫৪ মিনিট ধরে। সিডনিতে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণের ছবিটি তুলেছে এএফপি।
ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপ। চাঁদের পাশেই জ্বলজ্বল করছে মঙ্গলগ্রহও। চাঁদের পাশাপাশি মঙ্গলকে এত কাছে দেখার সুযোগ ছিল এ বারে। পৃথিবীর এত কাছ থেকে লাল গ্রহ মঙ্গলকে দেখার সুযোগ ফের পাবেন সেই ২২৮৭-র ২৮ অগস্ট এবং ২৭২৯ সালে। ছবি: রয়টার্স।
শুক্রবার যে চাঁদ বিশ্বজুড়ে দেখা দিল, তা ছিল মাইক্রো মুন। অর্থাৎ সাধারণত যে চেহারার চাঁদ দেখি আমরা তার চেয়ে আকারে বেশ কিছুটা ছোট। ফ্রান্সের একটি চার্চের সামনে ছবিটি তুলেছে এএফপি।
পুণের সাঙ্গামনার ছবিটি তুলেছেন কবীর সাহানে নামে এক জ্যোতির্বিজ্ঞানী। ভারতের জয়পুর এবং হায়দরাবাদ থেকে সবচেয়ে ভাল দেখা গিয়েছে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড থেকে ভাল দেখা গিয়েছে।