Adolf Hitler

নিলামে উঠছে হিটলারের ‘অভিশপ্ততম টেলিফোন’

এটাই নাকি বিশ্বের ‘অভিশপ্ততম টেলিফোন’। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতা, লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু, গুপ্তহত্যা এসব কিছুর পিছনে ‘মূল ষড়যন্ত্রকারী’ নাকি এই টেলিফোনটিই! এমনটাই দাবি করছেন ইতিহাসবিদদের একাংশ। তাঁদের আরও দাবি, এই টেলিফোনের মাধ্যমে একের পর এক ভয়ঙ্কর নির্দেশ দিয়েছিলেন অ্যাডলফ হিটলার।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৫:০৩
Share:

‘অভিশপ্ততম টেলিফোন’

এটাই নাকি বিশ্বের ‘অভিশপ্ততম টেলিফোন’। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতা, লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু, গুপ্তহত্যা এসব কিছুর পিছনে ‘মূল ষড়যন্ত্রকারী’ নাকি এই টেলিফোনটিই! এমনটাই দাবি করছেন ইতিহাসবিদদের একাংশ। তাঁদের আরও দাবি, এই টেলিফোনের মাধ্যমে একের পর এক ভয়ঙ্কর নির্দেশ দিয়েছিলেন অ্যাডলফ হিটলার। চলতি সপ্তাহেই নিলাম হবে হিটলারের সেই টেলিফোনের।

Advertisement

টেলিফোনটি খুঁজে পান ব্রিটিশ ব্রিগেডিয়ার স্যর রল্ফ হার্বাট রেইনার

লাল রঙের এই টেলিফোনটি হিটলারের সফর সঙ্গী ছিল। নাজি বাহিনীর স্বস্তিক চিহ্ন এবং হিটলারে নাম খোদাই করা টেলিফোনটি নিলামে তুলছে আমেরিকার মেরিল্যান্ড অকশন হাউজ। আশা করা হচ্ছে, ফোনটির দাম উঠবে ২ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ মার্কিন ডলার। তবে নিলাম শুরু হবে এক লক্ষ মার্কিন ডলার থেকে।

Advertisement

এই টেলিফোনের মাধ্যমে ভয়ঙ্কর সব নির্দেশ দিয়েছিলেন হিটলার

১৯৪৫ সালে বার্লিনের ফুয়েরার বাঙ্কার থেকে টেলিফোনটি উদ্ধার করেন ব্রিটিশ ব্রিগেডিয়ার স্যর রল্ফ হার্বাট রেইনার। ১৯৪৫ সালের জানুয়ারি মাস থেকে এই বাঙ্কারেই ছিলেন সস্ত্রীক হিটলার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত পরবর্তী সময়ে এই জায়গা হয়ে উঠেছিল হিটলারের প্রধান কর্মক্ষেত্র। বিশেষজ্ঞদের দাবি, এখান থেকেই টেলিফোনের মাধ্যমে অসংখ্য ইহুদীর হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন হিটলার। যুদ্ধের নানা পরিকল্পনা থেকে নিজের শ্যালককে হত্যা করার নির্দেশও দেন এই টেলিফোনের মাধ্যমে।

আরও পড়ুন- প্রায় মস্তিষ্কহীন জন্মানো এই শিশুটি গুনতেও শিখেছে, বিস্মিত চিকিত্সকরা

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন