কলকাতার বাঙালিদের সৌজন্যে কানাডার ক্যালগেরি শহরও সাক্ষী থিমপুজোর!
মাত্র ৫০ জন সদস্যকে নিয়ে পথ চলা শুরু হয়েছিল এই শারদ-আয়োজনের।
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৮:০২
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
কলকাতা থেকে আসা বাঙালিদের হাত ধরে সুদূর কানাডাতেও শুরু হয়ে গিয়েছে থিমপুজো! নেপথ্যে রয়েছে - ‘আমরা প্রবাসী কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন অফ অ্যালবার্টা’ (অ্যাপকা)।
০২১০
ভিনদেশি এই পুজোর বয়স মাত্র চার বছর।
০৩১০
২০২২ সালে কেবল মাত্র ৫০ জন সদস্য নিয়ে শুরু হয়েছিল এই পুজো। সেই সদস্য সংখ্যা আজ বেড়ে হয়েছে ৩০০।
০৪১০
কানাডায় যেহেতু দুর্গাপুজোর জন্য আলাদা করে ছুটি থাকে না, তাই সপ্তাহান্তে পুজো পালনের চেষ্টা করা হয়।
০৫১০
এ বছর কানাডার ক্যালগেরি শহরে আগামী ২৬, ২৭ এবং ২৮ সেপ্টেম্বর পুজোর আয়োজন করেছে ‘অ্যাপকা’।
০৬১০
কলকাতা তথা বাংলার মতোই ‘অ্যাপকা’-র এই আয়োজনে থিমের সংযোজন ঘটেছে একে বারে শুরু থেকে। এ বছরের থিম হল - বাঙালির অন্যতম ঐতিহ্য 'আলপনা'।
০৭১০
‘অ্যাপকা’-র সদস্যরাই ২৪ ফুট আয়তনের ব্যাকগ্রাউন্ড জুড়ে টানা আলপনা আঁকছেন। পুজোর আয়োজন করা হয় স্থানীয় কমিউনিটি হলে।
০৮১০
এক-দু'মাস আগে থেকে পাড়ায় বাঁশ পুঁতে পুজো করার যে আবেগ, সেটা এখানে উপভোগ করা সম্ভব নয়। বদলে সকলে মিলে হইহই করে কমিউনিটি হল সাজিয়ে তোলেন সংগঠনের সদস্যরা।
০৯১০
পুজোর জন্য প্রতিমা নির্মাণ করা হয় ফাইবার দিয়ে। সেই ঠাকুর কুমোরটুলি থেকে কিনে আনা হলেও বছর-বছর প্রতিমা বদলানো হয় না। পরিবর্তে একই প্রতিমা একাধিক বছরের শারদোৎসবে পুজো করা হয়।
১০১০
পুজো মিটে গেলে প্রতিমার জন্য ঘর ভাড়া নেওয়া হয়। সেখানেই রাখা হয় সেটি। পরের বছর পুজোর সময় আবার সেই প্রতিমা পুজোস্থলে নিয়ে আসা হয়। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।