এ বছর অন্য রকম কিছু বানিয়ে চমকে দিন নিজের ভাইকে। রান্না করে ফেলতে পারেন ঘুগনি।
সারা বছরই রসগোল্লা সন্দেশ খেয়েই থাকে সবাই। একঘেয়ে মিষ্টির ভিড়ে ইচ্ছে করতেই পারে নতুন কিছু খাওয়ার।
ডায়াবিটিসের মতো রোগ থাকলে উৎসবের আনন্দেও খেয়াল রাখতে হবে শরীরের। তাই বাড়িতে তৈরি মিষ্টি খাওয়াই নিরাপদ।
বাড়িতেই নিজে হাতে বানিয়ে ফেলুন কোনও বাঙালি পদ। দুপুরের ভোজনে ভালই জমবে চিংড়ি মাছ দিয়ে মোচার ঘন্ট।
উৎসবের আবহে ভেটকিকে নতুন ভাবে আবিষ্কার করতে চাইলে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারেন পুর ভরা ভেটকি।
ভাইফোঁটা বা রাখির মতো পারিবারিক অনুষ্ঠানগুলিতে মাছের কাটলেট বেশ জনপ্রিয় খাবার।
কাঠবাদামে আছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। তা দিয়ে বানানো ক্ষীরের স্বাদ ভাল, আবার স্বাস্থ্যকরও।
অন্য জায়গায় নিরামিষ ভোগ হলেও, বাংলায় এখনও অধিকাংশ জায়গায় কালীপুজোর ভোগ হিসেবে বানানো হয় আমিষ পদ।
যাঁদের চিনি খাওয়া মানা, তাঁরা অনেকেই স্বাস্থ্যের কথা ভেবে পুডিং খেতে পারেন না।
এটি খেতে যেমন সুস্বাদু, বানানোর ঝক্কিও তেমন কম।