৬. শ্রীহরি মিষ্টান্ন ভান্ডার - এদের বিখ্যাত কচুরি দু'রকমের হয়। সকালের দিকে যে কচুরি বিক্রি হয়, তার নাম এদের দেওয়া 'গুটকে কচুরি'। ভেতরে ঠাসা কচুরি এক প্লেটে ৫ পিস থাকে। এত জনপ্রিয় যে, সকাল ৮টার পর অবশিষ্ট থাকে না। তার পর দিনের বাকি সময় সাধারণ সাইজের ডালের পুর ভরা কচুরি বিক্রি হয়। সঙ্গে মিষ্টি মিষ্টি ছোলার ডাল। কোথায় - দক্ষিণ কলকাতায় ভবানীপুর থানার বিপরীতে। দোকান খোলা - সকাল ৬-২টো ও বিকেল ৪-৯টা। দাম - এক পিস ৫-৮ টাকা।
৭. মহারানি - এখানে বছরের যে সময়ে, যেদিন আসুন না কেন, লাইনে দাঁড়িয়ে কচুরি খেতে হবে, এমনটাই ভিড় লেগে থাকে! হঠাৎ করে দেখলে মনে হবে, বহু বুভুক্ষু মানুষ যেন এক সঙ্গে কচুরি আর জিলিপি খাচ্ছে! কোথায় - দেশপ্রিয় পার্কের থেকে সাদার্ন অ্যাভিনিউয়ের দিকে গেলে শরৎ বোস রোডে। দোকান খোলা - ভোর ৬টা-রাত ৯টা। দাম - এক পিস ১০ টাকা।
৮. মহারাজ - 'মহারানি' থেকে কয়েক পা দূরত্বে। হিংয়ের কচুরির বিখ্যাত দোকান। শোনা যায়, একই পরিবার থেকে রাস্তার দু'ধারে দু'টি কচুরির দোকান খোলা হয়েছিল 'মহারানি' আর 'মহারাজ'। কাল ক্রমে দুটি দোকান রাস্তার একদিকের ফুটপাথেই এখন। কোথায় - দেশপ্রিয় পার্কের উল্টোদিকে শরৎ বোস রোডে। দোকান খোলা - সকাল ৬টা-রাত ৯টা। দাম - এক পিস ৮-১০ টাকা।
১২. পুঁটিরাম - কলেজ স্ট্রিটের কচুরির কিংবদন্তি দোকান। প্রাতঃরাশ থেকে সান্ধ্য আড্ডা, যেকোনও সময়ে এই প্রাচীন মিষ্টির দোকানে গরম গরম খাস্তা কচুরি পাওয়া যায়। সঙ্গে ছোলার ডাল বা আলুর তরকারি, যেটা চাইবেন। কোথায় - কলেজ স্ট্রিটের লাগোয়া সূর্য সেন স্ট্রিটে। দোকান খোলা - সকাল ৮টা-রাত ৯টা। দাম - এক পিস ৭-৯ টাকা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy