পুজোর বিচারক, উদ্বোধন, অনুষ্ঠান থেকে এ বছর শত হস্ত দূরে থাকার প্ল্যান। বললেন, “কোনও প্যান্ডেলে এবছর আমায় কেউ দেখতে পাবেন না। না ঢাক বাজাতে, না সিঁদুর খেলতে। আমাকে চোখের দেখা দেখতে গিয়ে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়বেন, একেবারেই কাম্য নয়। উদ্বোধনে গিয়ে সবাইকে দূরে সরিয়ে রাখব, সেটাও পারব না। তার চেয়ে আমিই বরং দূরে থাকি এ বছর।”
তবে বসিরহাটের মানুষদের সঙ্গে দেখা করতে অবশ্যই যাবেন। আশীর্বাদ নেবেন, হয়তো হাতে তুলে দেবেন পুজো উপহারও এবং সবটাই করোনা সতর্কতা মেনে। জানালেন বসিরহাটের সাংসদ নুসরত নিজেই। সেই সঙ্গেই করলেন অনুরোধ- “ডিজাইনার পোশাকের সঙ্গে একটি করে ডিজাইনার মাস্কও থাক। আপনি স্টাইলিশ, সুরক্ষিতও। পকেটে মানিব্যাগের পাশাপাশি থাকুক স্যানিটাইজারের ছোট্ট বোতল।”
আর পুজোর প্রেম? “পুজোর প্রেম তো পঞ্চমীতে প্রথম দেখা দশমীতে শেষ! ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের দেখি পুজোয় বেরিয়ে মনের মতো কাউকে দেখলেই আড় চোখে বারে বারে দেখে।” তথ্য সহায়তাঃ উপালি মুখোপাধ্যায়; পোশাক: রঙ্গোলী; স্টাইলিং: স্যান্ডি; মেকআপ: বাবুসোনা সাহা; হেয়ার: শর্মিষ্ঠা মাঝি; ফটোগ্রাফার: সোমনাথ রায়; ব্যবস্থাপনা: অভিষেক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy