শোনা যায়, এই ঘটনার পর থেকে প্রত্যেক ২৫ বছর পর-পর ভূত চতুর্দশীর রাতে ডুব পুকুর থেকে এক নারীর কণ্ঠস্বর ভেসে আসে। আর এই আওয়াজ শুনে যারা যারা এই পুকুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে, দিওয়ালির দিন সকালে এই পুকুরে তাদের প্রত্যেকের মৃতদেহ উদ্ধার হয় । স্বাভাবিকভাবেই, সাধারণ মানুষের মনে আজও ডুব পুকুরের শঙ্কা রয়ে গিয়েছে।
৫। খড়দহের পরিত্যক্ত বাড়ি: খড়দহে হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত ২০০ বছর প্রাচীন এই বাড়িটি একসময় ব্রিটিশ ফায়ার ব্রিগেডের অফিস ছিল । স্থানীয় মানুষরা বেশ কিছু বছর ধরে কিছু অদ্ভুত ক্রিয়াকলাপ অনুভব করেন এখানে, যেমন হঠাৎ করে ঠাণ্ডা বাতাস বয়ে যাওয়া কিংবা হঠাৎ করে কিছু পড়ে যাওয়া, এমনকি কান্নার আওয়াজ পর্যন্ত শুনতে পাওয়া যায়। তাই রাত্রিবেলা কেউই সচরাচর এই এলাকার আশেপাশেও যেতে চান না। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy