এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৪
পুজো আসতে আর হাতে গোনা দিনের অপেক্ষা। পুজো মণ্ডপগুলিতে চলছে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি। কিছুর দরজা ইতিমধ্যেই খুলে গিয়েছে দর্শনার্থীদের জন্য, কিছু এখনও উদ্বোধনের অপেক্ষায়।
০২১৪
তবে এই সব কিছু ব্যতীত সকলেরই অবস্থা এই মুহূর্তে এক। প্রতিপদেই দোসর হল মেঘভাঙা বৃষ্টি। জলমগ্ন কলকাতার একাধিক পুজো মণ্ডপ।
০৩১৪
কাশী বোস লেন থেকে শুরু করে ৯৫ পল্লি অ্যাসোসিয়েশন, কী অবস্থা পরিস্থিতির?
০৪১৪
৯৫ পল্লি অ্যাসোসিয়েশনে ঢোকার মুখেই জমে রয়েছে হাঁটুর নীচ পর্যন্ত জল। যত্রতত্র ছড়িয়ে থাকা প্লাই থেকে বোঝাই যাচ্ছে, এই মুহুর্তে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত ছিলেন তাঁরা।
০৫১৪
এই বছর ৭৬তম বর্ষে পদার্পণ এই পুজোর। ভারী বৃষ্টিতে কি সবটাই ‘বিশ বাঁও জলে’?
০৬১৪
যদিও এমনটা মনে করছেন না ক্লাবের পুজোকর্তারা। তাঁরা আশাবাদী, আর যদি বৃষ্টি চোখ না রাঙায়, তা হলে অনায়াসেই আসতে পারবেন দর্শনার্থীরা।
০৭১৪
অন্য দিকে এখনও উদ্বোধন হয়নি কাশী বোস লেনের। তার আগেই মণ্ডপ চত্বরে ঢুকতে গিয়ে ডুবে যাচ্ছে পা।
০৮১৪
মণ্ডপের অবস্থা দেখে মন ভার স্থানীয়দেরও।
০৯১৪
এই বছর ৭৪তম বর্ষে পা দিল দক্ষিণ কলকাতার আরও এক জনপ্রিয় পুজো, যোধপুর পার্ক। বৃষ্টিতে নিমজ্জিত শহরের অবস্থা দেখে চিন্তার ভাঁজ পুজোর সম্পাদক সুমন্ত রায়ের।
১০১৪
তাঁর কথায়, “মণ্ডপের কাজ কী ভাবে শেষ করব, নিজেই জানি না। কারণ এখনও অনেক অংশের কাজ বাকি। দেওয়ালসজ্জার কাজ বাকি।”
১১১৪
সুমন্ত রায়ের মতে, যে হারে বৃষ্টি চোখ রাঙাচ্ছে এবং রাস্তার অবস্থা ভয়াবহ রয়ে রয়েছে, এমন পরিস্থিতিতে মণ্ডপসজ্জার কাজ সম্পূর্ণ করা দুষ্কর।
১২১৪
রাতভর বৃষ্টিতে ডুবে রয়েছে হাতিবাগান সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির মণ্ডপ। হাঁটু পর্যন্ত জমা জল। কী ভাবে কাটবে এই অচলায়তন। উত্তর অধরা!
খাস কলকাতার রাস্তায় যাতায়াতের জন্য ভেলার সাহায্য নিচ্ছেন স্থানীয়রা। এই দৃশ্যও নাকি সম্ভব! এমনই অবস্থা গৌরীবাড়িতে। ( এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ। )