চিরাচরিত শ্যামবর্ণা বা কালো নয়, এখানে দেবী পুজো পান শ্বেতকালী হিসেবে! জানেন কোথায়?
সাধারণত কালী বললেই শ্যামবর্ণা অর্থাৎ শ্যামা রূপ অথবা কালো রঙের ছবিই চোখের সামনে ফুটে ওঠে। কিন্তু জানেন কি কালীর গায়ের রং সাদাও হতে পারে?
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ০৮ অক্টোবর ২০২৫ ১৮:৪৩
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১২
সাধারণত কালী বললেই শ্যামবর্ণা অর্থাৎ শ্যামা রূপ অথবা কালো রঙের ছবিই চোখের সামনে ফুটে ওঠে। কিন্তু জানেন কি কালীর গায়ের রং সাদাও হতে পারে?
০২১২
গত বছরই এক জনপ্রিয় ওটিটি মাধ্যমে ‘শ্বেতকালী’ নামক একটি সিরিজ এসেছিল। বাস্তবেও কিন্তু শ্বেতকালীর পুজো হয়। কোথায় চলুন জেনে নেওয়া যাক।
০৩১২
বীরভূমে অজয়পুরেও শ্বেতকালী পূজিত হন।
০৪১২
রাজবলহাটের শ্বেত কালী প্রায় ৮০০ বছর ধরে পুজো পাচ্ছেন শ্বেতকালী।
০৫১২
আঁটপুর, হুগলীতেও রয়েছে শ্বেতকালী মন্দির।
০৬১২
এ ছাড়া, পশ্চিম বর্ধমানের কুলটি এলাকায় পূজিত হন শ্বেতকালী।
০৭১২
কুলটির লালবাজার এলাকায় ফলহরিণী কালীর রং সাদা। একই সঙ্গে এখানকার কালীর রূপ উগ্র নয়, বরং শান্ত, সৌম্য।
০৮১২
২০০৫ সাল থেকে শ্বেতকালীর পুজো শুরু করেন এই মন্দিরের পুরোহিত মধুময় ঘোষ।
০৯১২
জনশ্রুতি অনুযায়ী মধুময় ঘোষ নাকি স্বপ্নাদেশ পান। সেই স্বপ্ন দেখার পরই তিনি বাঁকুড়ার শুশুনিয়া পাহাড় থেকে পাথর এনে এই মূর্তি গড়েন। তার পর থেকেই এই মন্দিরে পূজিত হচ্ছেন শ্বেকালী।
১০১২
নিত্য পুজো হয় দেবীর। তবে প্রতি অমাবস্যায় বিশেষ পুজো হয়।
১১১২
এ ছাড়াও জ্যৈষ্ঠ মাসে প্রধান পুজো হয় এই মূর্তির। কালীপুজোর দিনও বিশেষ পুজো পান শ্বেতকালী।
১২১২
ফলে বাংলার অনেক জায়গাতেই পুজো পান শ্বেতকালী, খালি তাদের রূপ আলাদা। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।)