এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
শহরের উত্তর থেকে দক্ষিণ যানজট এড়িয়ে সহজে এবং দ্রুত পৌঁছানোর জন্য মেট্রো ছাড়া ভাল আর কী-ই বা হতে পারে?
০২১০
কিন্তু পুজোর আগেই যে ভাবে ভিড় বাড়ছে তাতে নাভিশ্বাস উঠেছে নিত্য যাত্রীদের। সময়ে অফিস পৌঁছানো রীতিমত চ্যালেঞ্জের পর্যায় পৌঁছেছে বিষয়টা।
০৩১০
কিন্তু দুর্গাপুজো যত এগিয়ে আসবে ততই তো এই ভিড় বাড়বে বই কমবে না। পুজোর দিনগুলি ভিড়, ধাক্কাধাক্কি এড়াতে কী করণীয় সেটা বাৎলে দিলেন শিয়ালদহ শাখার ডিভিশনাল পার্সোনেল অফিসার।
০৪১০
পুজোর সময়ও কি একই রকম ভিড় হবে কিনা জানতে চাইলে আনন্দবাজার ডট কমকে একলব্য চক্রবর্তী, শিয়ালদহের ডিভিশনাল পার্সোনেল অফিসার জানান, “পুজোর সময় অতিরিক্ত রেক আসছে। নতুন রেকও আসছে। তাই অসুবিধা হবে না।”
০৫১০
কিন্তু যদি এ রকমই ভিড় হয় তা হলে কী করণীয়? তিনি জানালেন, “যাঁরা ঠাকুর দেখতে বেড়িয়েছেন, পুণ্যার্থী রয়েছেন তাঁরা একটু দায়িত্বপূর্ণ ভাবে একটা ট্রেন না পেলে পরের ট্রেনে যান।’’
০৬১০
তিনি আরও বলেন, “৫-৬ মিনিট অন্তর অন্তর ট্রেন রয়েছে। থাকবে। কোনও সমস্যা নেই।”
০৭১০
শিয়ালদহ শাখার ডিভিশনাল পার্সোনেল অফিসারের কথায়, “পুজোয় তো ব্যাপারটা আরওই সোজা, এই সময় তো কোনও তাড়া থাকে না। অফিস টাইমে তাও তাড়া থাকে।”
০৮১০
কিন্তু কেন এই ভিড় হচ্ছে রোজ রোজ? এই বিষয়ে একলব্য চক্রবর্তীর জবাব, “ওই আটকে যাচ্ছে। অনেকের মধ্যেই এই ব্যাপারটা থাকে যে যা হয়ে যাক আমায় এই ট্রেনে যেতেই হবে। এই করতে গিয়েই ভিড় হচ্ছে।”
০৯১০
তাই পুজোয় সেজেগুজে মেট্রোর ভিড়, বা ধাক্কাধাক্কি এড়াতে চাইলে মেনে চলুন মেট্রো কর্তৃপক্ষের এই সহজ টিপ্স।
১০১০
এখন তো মেট্রোয় ভ্রমণ আরও সহজ, শহরের উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম সব দিকই জুড়ে গিয়েছে মেট্রোর সাহায্যে। জুড়ে গিয়েছে হাওড়া, বিমানবন্দরও! ফলে ঠাকুর দেখতে গঙ্গার এপার থেকে ওপার হোক বা শহরের মধ্যে দ্রুত যাতায়াতের জন্য মেট্রোই হতে পারে সেটা অপশন। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।