তাঁর এমন অলৌকিক ক্ষমতায় মুগ্ধ হয়ে মহারাজা তাঁকে মন্দির তৈরির জন্য জমি দান করেন। সেখানেই গড়ে ওঠে দেবী দুর্লভার মন্দির ও বিগ্রহ।
১০১২
সেই মন্দিরেই রয়েছে পঞ্চমুণ্ডির আসন। যেখানে বসে আমৃত্যু সাধনা করেছেন ব্রহ্মচারী। বর্তমানে মন্দিরের পিছনেই রয়েছে তাঁর সমাধি।
১১১২
আজও নির্দিষ্ট নিয়ম নীতি মেনেই পুজো হয় দেবীর। মহাকালের উপরে পদ্মফুল। তাঁর উপরে দেবী দুর্লভা। দেবীকে এখানে পুজো করা হয় তন্ত্রমতে।
১২১২
বলা হয়, বিশেষ পুজোর দিনে ভোগে দেওয়া হয় শোল মাছ পোড়া। এ ছাড়া প্রতি রাতে শিয়ালকেও নিবেদন করা হয় দেবীর ভোগ। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।