—প্রতীকী চিত্র।
আন্তর্জাতিক বাজারের মান এবং নিয়ম অনুযায়ী রফতানির জন্য জামাকাপড় তৈরির সংস্থাগুলিকে বাজেটে করে ছাড় দেওয়ার আবেদন জানাল এই শিল্পের সংগঠন অ্যাপারেল এক্সপোর্ট প্রোমোশন কাউন্সিল (এইপিসি)। সেই সঙ্গে তারা চায়, এই ক্ষেত্রে ঋণের সুদে আর্থিক সহযোগিতার (ইন্টারেস্ট ইকুয়ালাইজ়েশন) হার বাড়াক কেন্দ্র। সেটা হলে, চড়া সুদে বেড়ে যাওয়া উৎপাদনের খরচ কিছুটা কমবে। বিদেশের বাজারে প্রতিযোগিতায় পাল্লা দিতে পারবে পোশাক শিল্প। দেশে তৈরি পণ্যের ব্র্যান্ডিং এবং বিপণনেও সাহায্য চেয়েছে তারা।
বর্তমানে হাতে বোনা সুতো, তাঁতে বোনা সুতো, ও ফ্যাব্রিকের পোশাকে জিএসটির হার আলাদা, ৫% থেকে ১৮%। এইপিসির আর্জি, সবেতেই তা ৫% করা হোক। বাড়িয়ে ৫% করা হোক, এই ক্ষেত্রে সব সংস্থার রফতানির আগে ও পরে নেওয়া ঋণের সুদে সহযোগিতা প্রকল্পের সুবিধা। ছোট-মাঝারি সংস্থা বাদে বাকিদের ক্ষেত্রে তা ৩% থেকে কমিয়ে ২% করা হয়েছিল। তাদর দাবি, মূলধন সংগ্রহের চড়া খরচ রফতানি শিল্পকে ধাক্কা দিচ্ছে।
রফতানিকারীদের সংগঠন ফিয়ো-র পূর্বাঞ্চলের চেয়ারম্যান যোগেশ গুপ্তের দাবি, বিশ্ব জোড়া আর্থিক সমস্যায় ভারতীয় পণ্যের রফতানি মার খাচ্ছে। মোবাইল ফোন-সহ বৈদ্যুতিন পণ্য এবং পেট্রোলিয়াম ছাড়া বাকি প্রায় সবের বিক্রি কমেছে বিদেশে। তাই শুধু পোশাক নয়, আরও কিছু পণ্য রফতানি বাড়াতেও সরকারি সাহায্য জরুরি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy