জিএসটি চালু হওয়ার পরে যে-সব ব্যবসায়ী কর কমানোর সুবিধা ক্রেতাদের দেবেন না, তাঁদের উপর নজর রাখা হবে। তবে কড়াকড়ির আওতায় যাঁরা আসবেন, তাঁরা হলেন:
• যাঁদের পণ্য বা পরিষেবা সাধারণ মানুষের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ
• হিসেব বহির্ভূত ভাবে যাঁরা ১ কোটি টাকার বেশি মুনাফা ঘরে তুলেছেন
বিষয়টির উপর নজরদারির জন্য গড়া হচ্ছে পাঁচ সদস্যের জাতীয় মুনাফা নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (ন্যাশনাল অ্যান্টি প্রফিটিয়ারিং অথরিটি), যার নেতৃত্বে থাকবেন সচিব স্তরের একজন অফিসার। সরকারি সূত্রে খবর, এই কর্তৃপক্ষের শীঘ্রই কাজ শুরু করার কথা। দু’-তিন মাসের মধ্যেই আঁচ করা সম্ভব হবে, ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের দর কমার সুবিধা দিচ্ছেন কি না। আর, তার মধ্যে নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ গড়াও হয়ে যাবে বলে দাবি সংশ্লিষ্ট সূত্রের।
হিসেবের বাইরে ১ কোটি টাকার বেশি মুনাফা করলে তা প্রথমে ‘ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সেফগার্ডস’-এর আতসকাচের নীচে আসবে। তিন মাস ধরে অনুসন্ধানের পরে তা যাবে মুনাফা নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের কাছে। আরও তিন মাসের মধ্যে রিপোর্ট জমা দেবেন তাঁরা। যে- সব ক্ষেত্রে মুনাফার অঙ্ক কম, সেগুলি খতিয়ে দেখবে জিএসটি সংক্রান্ত রূপায়ণ কমিটি, যারা সেগুলির দায়িত্ব দেবে রাজ্য স্তরের বাছাই কমিটিকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy